নিজস্ব সংবাদদাতা: জেএনইউ-এর (JNU) এবিভিপি (ABVP) সভাপতি উমেশ চন্দ্র আজমীরা বলেছেন, "বাম ছাত্ররা নির্বাচনী প্রক্রিয়ায় কারচুপির চেষ্টা করছিল। এই নিয়ে স্কুল অফ ল্যাংগুয়েজের ছাত্ররা আপত্তি তুলেছিল। তার জেরে নির্বাচনী প্রক্রিয়াটি ৩-৪ ঘণ্টারও বেশি সময় ধরে বন্ধ ছিল। এরপর, আধঘণ্টা পরে যখন প্রক্রিয়াটি পুনরায় শুরু করা হয়, তখন ঐশী ঘোষ (জেএনইউ সভাপতি) চারটি কমিউনিস্টের নাম ঘোষণা করেন এবং বলেন যে তারা নির্বাচিত হয়েছে। সেই কর্মীরা নাম প্রকাশ এবং নির্বাচন প্রক্রিয়ার দাবি জানান। দানিশ (এআইএসএফ সদস্য) বলেন যে চারটি নয়, মাত্র দুইজন সদস্যকে আবার নির্বাচিত করা হয়েছে। ঐশী ও দানিশ পরস্পরবিরোধী কথা বলেছেন। শিক্ষার্থীরা এই নিয়ে আপত্তি জানাচ্ছিল। নাম প্রকাশ, নাম প্রত্যাহার এবং অবাধ ও সুষ্ঠু প্রক্রিয়ার মাধ্যমে নির্বাচনের দাবি জানানো হচ্ছিল। এর মধ্যে হট্টগোল করে এবং অস্ত্র হিসাবে 'ডাফলি' ব্যবহার করে ছাত্রদের উপর আক্রমণ করা হয়। ২০০ জনেরও বেশি বাম ছাত্র সেখানে থাকা ৪-৫ জন কর্মীকে পাল্টা আক্রমণ করে। এটা নতুন কোনও ঘটনা নয়।"