মনোনয়নে বাধা দানের পর এবার গণনাকেন্দ্রে বিরোধী প্রার্থী ও এজেন্টদের বাধাদানের অভিযোগ তৃণমূলের বিরুদ্ধে। পশ্চিম মেদিনীপুরে উত্তেজনা। জেলা শাসকের দফতরের সামনে বসেই বিক্ষোভ বিজেপি কর্মীদের।
নিজস্ব প্রতিনিধি, পশ্চিম মেদিনীপুর : গণনা কেন্দ্রে যাওয়ার আগেই মারধর বিজেপি এজেন্ট ও প্রার্থীদের। অভিযুক্ত তৃণমূল। নতুন করে গণনার দাবিতে জেলা শাসকের দফতরের সামনে অবস্থান-বিক্ষোভে বসল বিজেপি। শুধু ভোটের আগে বা ভোটের দিন নয়, এবার গণনার দিনেও হিংসা অব্যাহত জঙ্গলমহল পশ্চিম মেদিনীপুরে। বিজেপির অভিযোগ গণনা কেন্দ্রে তাদের ঢুকতেই দিল না শাসক দল তৃণমূল।উল্টে তাদের গণনা কেন্দ্রে পৌঁছনোর আগেই মারধর করে পুরুষদের জামা, মেয়েদের শাড়ি ছিঁড়ে তাদের পাঠিয়ে দেওয়া হল বাড়ির দিকে। এই ঘটনায় ক্ষুব্ধ বিজেপি নেতৃত্ব, এজেন্ট এবং সমর্থকরা বসলো জেলা শাসকের দফতরের সামনে অবস্থান-বিক্ষোভে।ঘটনাক্রমে ৮ জুলাই পঞ্চায়েত নির্বাচন হওয়ার পর ১১ জুলাই গণনার দিন।গোটা রাজ্যের সঙ্গে জঙ্গলমহল পশ্চিম মেদিনীপুরের মেদিনীপুর সদর, দাঁতন,পিংলা,মোহনপুর,গড়বেতার পাশাপাশি গণনার কেন্দ্র করা হয়েছিল কেশপুরেও। কিন্তু বিজেপির অভিযোগ, গণনা কেন্দ্রে যাওয়ার আগেই তাদের এজেন্ট, প্রার্থী এবং সমর্থকদের মারধর করে তৃণমূল বাহিনী। এদিন কেশপুর কলেজে গণনা কেন্দ্রের আগেই তাদের ধরে ফেলে তৃণমূলীরা এবং তাদেরকে বেধড়ক মারধর করা হয়। বিজেপির মহিলাদের শাড়ি ছিঁড়ে ফেলা হয় এবং কানের দুলও ছিঁড়ে নেয় বলে অভিযোগ। এই ঘটনার পরেই ক্ষুব্ধ বিজেপি এজেন্ট,নেতৃত্বরা কেশপুর থেকে ছুটে আসেন মেদিনীপুর জেলাশাসক দফতরের সামনে।তারা জেলা শাসকের দফতরের সামনে অবস্থান-বিক্ষোভে বসে পড়ে।তাদের দাবি অবিলম্বে, গণনা বন্ধ করতে হবে কেশপুরে।তারা এই ভোট কিছুতেই মানবে না। শুধু ভোটের আগে বা ভোটের দিন নয়, এবার গণনার দিনেও হিংসা অব্যাহত জঙ্গলমহল পশ্চিম মেদিনীপুরে। গণনা কেন্দ্রে যাওয়ার আগেই মারধর বিজেপি এজেন্ট ও প্রার্থীদের। অভিযুক্ত তৃণমূল। সেই সঙ্গে মারধর ও পোশাক ছিঁড়ে দেওয়ার অভিযোগও রয়েছে। নতুন করে গণনার দাবিতে জেলা শাসকের দফতরের সামনে অবস্থান-বিক্ষোভে বসল বিজেপি।তাদের দাবি অবিলম্বে, গণনা বন্ধ করতে হবে কেশপুরে।তারা এই ভোট কিছুতেই মানবে না।