কাজের চাপের কারণে, শারীরিক ও মানসিকভাবে ক্লান্ত বোধ করতে পারেন! এই রাশি নিজেকে খুশি রাখুন
আর্থিক অবস্থা ভালো হচ্ছে, আটকে থাকা টাকা উদ্ধার করা সম্ভব! এই রাশির ভাগ্যে আজ আর কি আছে?
জল ছেড়ে দিল ভারত! বন্যা পাক অধিকৃত কাশ্মীরে
"হত্যা বন্ধ করুন"! ট্রাম্পের রাশিয়া-ইউক্রেন চুক্তি নিয়ে পোস্টের পর বিস্ফোরক মাস্ক
রাশিয়া "পূর্বশর্ত ছাড়াই" ইউক্রেনের সাথে পুনরায় আলোচনায় প্রস্তুত! বললেন পুতিন
গাড়ি বিস্ফোরণ, রুশ জেনারেল নিহত, ‘ইউক্রেনীয় স্পেশাল সার্ভিস এজেন্ট’ আটক!
এই দুই দেশ কয়েক দিনের মধ্যে শান্তি পরিকল্পনায় হাত মেলাচ্ছে
বাংলাদেশের সাথে আরও শক্তিশালী সম্পর্ক চান পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রী
পাকিস্তানি নাগরিকদের সনাক্তকরণ এবং অপসারণ, মুখ্যমন্ত্রী করলেন বিশেষ বৈঠক!

পঞ্চায়েতে হাফ সেঞ্চুরি!

ভোট তো মিটে গেছে। কিন্তু মৃত্যু! প্রতিদিনের ঘটনা। দায় কার? ভোটের আগে থেকে পরে পর্যন্ত যেভাবে প্রাণহানির ঘটনা ঘটছে তাতে মৃত্যু মিছিল কোথায় গিয়ে থামবে সেই প্রশ্নই উঠছে। এখনও রক্ত ঝরছে! পঞ্চায়েত দখলের পরেও অশান্তি থামার নয়।!

author-image
Pallabi Sanyal
আপডেট করা হয়েছে
New Update
1123

ফাইল ছবি

নিজস্ব সংবাদদাতা : হাফ সেঞ্চুরি! পঞ্চায়েত নির্বাচনে রেকর্ড রাজ্যের। তবে এ রেকর্ড মৃত্যুর। ৩৭ দিনে প্রাণ গিয়েছে ৫০ জনের। পঞ্চায়েত পর্বের দিন ঘোষণার পর থেকেই ব্যাপক অশান্তির সাক্ষী থেকেছে বাংলা। ঘটেছে একের পর এক মৃত্যু। এমনকি ভোট পর্ব মিটলেও প্রতিদিনই কোনও না কোনও রাজনৈতিক দলের কর্মী-সমর্থকদের মৃত্যুর খবর পাওয়া যাচ্ছে। 
অশান্তিকে সঙ্গী করেই ভোট পার্বণ মিটলো রাজ্যে।  কিন্তু সমাপতি ঘটছে না মৃত্যু মিছিলের। শুক্রবার বিকেলে দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলার ডায়মন্ড হারবার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন থাকাকালীন মৃত্যু হল এক বিজেপি প্রার্থীর। নিহতের নাম ভোলা মণ্ডল, বয়স ৪৫ বছর। বিষ্ণুপুর থানার দড়িকাওয়াডাঙা গ্রাম পঞ্চায়েতের ২০৯ নং বুথের বিজেপি প্রার্থী ছিলেন তিনি। তবে ভোটে জিততে পারেননি তিনি।  ভোটকে কেন্দ্র করে তার ওপর একাধিকবার হামলা চালানোর অভিযোগ ওঠে তৃণমূলের বিরুদ্ধে। যার জেরে এলাকা ছেড়ে থাকছিলেন তিনি।  অন্যদিকে এদিন সকালেই মৃত্যু হয়েছে মুর্শিদাবাদের তৃণমূল কর্মী সইদুর রহমানের।  কলকাতায় এন আর এস হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন তিনি। জেলায় জেলায় বহু আক্রান্ত ব্যক্তির চিকিৎসা চলছে কলকাতায়। আর তার পর দিনে দিনে আসছে মৃত্যুর খবর। দায় কার? কমিশন যদিও মৃত্যুর সংখ্যা মানতে নারাজ। কবে থামবে এই হিংসা, খুনোখুনি? আদৌ কি এ রাজ্যে শান্তিপূর্ণ নির্বাচন সম্ভব? উঠছে প্রশ্ন।