নিজস্ব সংবাদদাতা: একসময়ে সর্বোচ্চ ধনীদের তালিকায় ছিলেন অনিল আম্বানি (Anil Ambani)। ২০০২ সালে ধীরুভাই আম্বানির (Dhirubhai Ambani) মৃত্যুর পর রিলায়েন্স ইন্ডাস্ট্রিজের (Reliance Industries) ব্যবসা ভাগাভাগি করেন দুই ছেলে। মুকেশ আম্বানি (Mukesh Amabni) পেলেন পেট্রো-কেমিক্যাল, টেক্সটাইল এবং শোধনাগার বিভাগের দায়িত্ব। অনিল আম্বানি পেলেন টেলিকম, ফিনান্স এবং বিদ্যুৎ বিভাগের দায়িত্ব। অনিল আম্বানি স্টক প্ল্যানিং না করেই তাড়াহুড়ো করে ব্যবসায় ঝাঁপিয়ে পড়েন। একটার পর একটা প্রজেক্টে টাকা বিনিয়োগ করছেন কিন্তু প্ল্যানিং নেই। খরচা অনুমানের থেকেও বেশি হতে লাগলো। কোনও একটি বিশেষ ব্যবসার উপরে মনোনিবেশ করতেন না তিনি। ফলে খরচ বাড়তে থাকায় অতিরিক্ত মূলধন দিতে হচ্ছিল এবং ঋণ (Debt) নিতে বাধ্য হলেন তিনি। দেনার পরিমাণ বৃদ্ধি পাওয়ার সাথে সাথে ২০০৮ সালের আন্তর্জাতিক আর্থিক মন্দা পরিস্থিতি শোচনীয় করে তোলে।