গত ২১ ডিসেম্বর থেকে ‘চিল্লা-ই-কালান’ (কাশ্মীরের প্রবল ঠান্ডার ৪০ দিন, স্থানীয়রা সেই নামে ডাকেন) শুরু হয়ে গিয়েছে। চলবে আগামী ৩১ জানুয়ারি পর্যন্ত। কিন্তু জানুয়ারির প্রথম সপ্তাহেও গুলমার্গ-সহ কাশ্মীরের একাধিক পর্যটন কেন্দ্র ‘ন্যাড়া’ হয়ে থাকায় দুশ্চিন্তায় ভুগছেন স্থানীয় বাসিন্দা থেকে শুরু করে পরিবেশবিদ, পর্যটন ব্যবসায়ীরা।

আপাতত যা পরিস্থিতি, তাতে সেই আশঙ্কা ক্রমশ বাড়ছে। কারণ আগামী ১৬ জানুয়ারি পর্যন্ত তেমন তুষারপাতের কোনও সম্ভাবনা নেই।

এবার এরকম অবস্থা কেন?

‘এল নিনো’ নভেম্বর থেকে গলার কাঁটা হয়ে বিঁধে রয়েছে। তিনি বলেন, ‘আগামী মাস পর্যন্ত এল নিনোর প্রভাব থাকবে বলে অনুমান করা হচ্ছে। সাধারণত এল নিনোর বছরের তুষারপাত কম হয়। ঘাটতি দেখা যায়। কিন্তু এটাও ঠিক যে এল নিনোর বছরে সবসময় শুষ্ক আবহাওয়া থাকে না

২০২৫ সালের জানুয়ারিতে কেমন তুষারপাত কেমন হবে, সেটা এখনই হলফ করে বলা না গেলেও জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে যে গুলমার্গের আবহাওয়া পুরোপুরি পালটে গিয়েছে এবং জানুয়ারিতে আর তুষারপাত হবে না, সেটা বলা যায় না।