কালী পুজো মানেই একটা গা ছমছমে ব্যাপার৷ শিউড়ে ওঠার মতো কতই না গল্প! বাংলার জেলায় জেলায় ছড়িয়ে রয়েছে কালী পুজোকে ঘিরে আশ্চর্য সব কাহিনী৷ ভয় আর ভক্তির মিশেলে সেই সব পুজোর গল্পের কোনও জবাব নেই।
কালী পুজো মানেই একটা গা ছমছমে ব্যাপার৷ শিউড়ে ওঠার মতো কতই না গল্প! বাংলার জেলায় জেলায় ছড়িয়ে রয়েছে কালী পুজোকে ঘিরে আশ্চর্য সব কাহিনী৷ ভয় আর ভক্তির মিশেলে সেই সব পুজোর গল্পের কোনও জবাব নেই।
বুকের রক্ত জল করা এমন ভয়াল পরিবেশেই বহু বছর ধরে কালীপুজো হয়ে এসেছে এখানে। তারপর ১৯৮৪ সালে কুলটি বিধানসভার তৎকালীন বিধায়ক মানিকলাল আচার্য্য পেলেন মায়ের স্বপ্নাদেশ। দেবী ছিন্নমস্তা নির্দেশ দিলেন মন্দির প্রতিষ্ঠার। সেই থেকে শুরু হল মায়ের নিত্যপুজো। মাঘী সপ্তমীর দিন হয় বাৎসরিক উৎসব৷ কালীপুজোর দিন হয় দেবী ছিন্নমস্তার বিশেষ পূজার্চনা।
একসময় দেবীর পুজো হত মহাশ্মশানের মাঝখানে৷ চর্তুদিকে হাড়গোড়, ছাই। তার মাঝে জ্বলা টিমটিমে আলোয় হত দেবীর আরাধনা৷ এখন সেখানে ভক্তদের উপচে পড়া ভিড়৷ সেবাইত কিশোর আচার্য্য বুকে ধরে রেখেছেন এই বিবর্তনের ইতিহাস। ভক্তরা বলেন, দেবী ছিন্নমস্তা অত্যন্ত জাগ্রত।
{{ primary_category.name }}