নিজস্ব সংবাদদাতা: অনশনে কলকাতার সব মেডিকেল কলেজের প্রতিনিধিরা। আমরণ অনশনে কলকাতা মেডিকেল কলেজের স্নিগ্ধা হাজরা, অনুষ্টুপ মুখোপাধ্যায়, তনয়া পাঁজা। আমরণ অনশনে এনআরএস মেডিকেলের পুলস্ত আচার্য। আমরণ অনশনে কেপিসি মেডিকেলের সায়ন্তনী ঘোষ হাজরা। আমার অনশনে এসএসকেএমের অর্ণব মুখোপাধ্যায়। জুনিয়র ডাক্তারদের দেওয়া ২৪ ঘন্টার ডেডলাইন শেষ। তারা নামল আমরণ অনশনে। ছয়জন জুনিয়র ডাক্তার বসল আমরণ অনশনে।
আগেই জুনিয়র চিকিৎসকরা জানিয়েছিলেন, তাঁরা কর্মবিরতি ফিরিয়ে নেবেন কিন্তু তাদের দেওয়া সময়ের মধ্যে দাবি পূরণ করতে হবে। ইতিমধ্যে তাঁরা সম্পূর্ণ কর্মবিরতি ফিরিয়ে নেওয়ার পাশাপাশি অনেক জুনিয়র চিকিৎসক ইতিমধ্যে কাজে যোগ দিয়েছেন। জুনিয়র চিকিৎসকরা বলে দিয়েছেন যে সব জুনিয়র চিকিৎসকরাই কাজে যোগ দিলেও তারা কিছু খাবেন না। প্রথমে অনশন মঞ্চে ৬ জন চিকিৎসক অনশন শুরু করে দিলেন। তাদের মধ্যে একজন সিনিয়র চিকিৎসকও আছেন বলে জানা গিয়েছে। শনিবার সন্ধে সাড়ে আটটার সময় সময়ীমা পেরিয়ে যেতেই এই পথ বেছে নিলেন ডাক্তাররা। অনশন মঞ্চের স্বচ্ছতা আনতে সেখানে সিসিটিভি ক্যামেরা থাকবে। জুনিয়র চিকিৎসকরা শুক্রবার অভিযোগ করেন যে তাদেরই এক সহকর্মীকে নাকি পুলিশ শারীরিক হেনস্তা করেছে ওনাকি তাকে লাথিও মেরেছিল। তার জন্য পুলিশকে ক্ষমা চাইতে হবে এটাও দাবি ডাক্তারদের।