নিজস্ব সংবাদদাতা: অভিযোগ প্রমাণ হলে ১০ বছরের জেল পর্যন্ত হতে পারত। কিন্তু তদন্তকারী আধিকারিকেরা অভিযোগ প্রমাণই করতে পারলেন না। যার জেরে নিঃশর্ত মুক্তি পেলেন তৃণমূলের বিধায়ক চিকিৎসক নির্মল মাজি। তাঁর বিরুদ্ধে আর্থিক তছরুপ ও জালিয়াতির মামলার অভিযোগ আনা হয়েছিল। নির্মল মাজিকে ক্লিনচিট দিল এমপি-এমএলএ আদালত।
নির্মল মাজির বিরুদ্ধে ৪০৯ ও ৪৩৪ ধারায় আর্থিক দুর্নীতি ও জালিয়াতির মামলা রজু করা হয়েছিল। মেডিক্যাল কাউন্সিলের প্রেসিডেন্ট থাকাকালীন আর্থিক তছরূপের অভিযোগ ওঠে বিধায়ক নির্মল মাজির বিরুদ্ধে। তাঁর বিরুদ্ধে কুণাল সাহা নামের এক চিকিৎসক অভিযোগ দায়ের করেন। রাজ্য মেডিক্যাল কাউন্সিলের সভাপতি থাকার সময় রাজনৈতিক প্রভাব খাটিয়ে ব্যক্তিগত স্বার্থ চরিতার্থ করতে ওয়েস্ট বেঙ্গল মেডিকেল কাউন্সিলের পাবলিক ফার্ম ব্যবহার করতেন বলে তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ ছিল। এর আগে ২০১৫ সালের জুন মাসে এসএসকেএম-এর নেফ্রোলজি বিভাগে কুকুরের ডায়ালিসিস-কাণ্ডে নাম জড়ায় নির্মল মাজির। SSKM এ তিনি কুকুরের ডায়ালিসিসের ব্যবস্থা করেছিলেন বলে অভিযোগ।