নিজস্ব সংবাদদাতাঃ তৃণমূল নেতা শান্তনু সেন বলছেন, "১৯৬৩ সালে যে সিবিআই গঠিত হয়েছিল, তারা বিজেপির সবচেয়ে বিশ্বাসযোগ্য রাজনৈতিক শাখা হিসাবে নিজেদের প্রমাণ করতে সক্ষম হয়েছিল। বিশেষ করে বিরোধী শাসিত রাজ্যগুলোতে বিজেপির রাজনৈতিক ফায়দা হাসিলের জন্য তাদের ব্যবহার করা হচ্ছে। আমাদের রাজ্যে ২০১৮ সালের নভেম্বর মাসে সিবিআইয়ের সাধারণ সম্মতি প্রত্যাহার করা হয়েছিল। এটি বাতিল করা হয়েছিল এবং এটি সংসদেও অবহিত করা হয়েছিল। তামিলনাড়ু, তেলেঙ্গানা এবং আরও দশটি রাজ্য এই সাধারণ সম্মতি প্রত্যাহার করে নিয়েছে। সাধারণ সম্মতি প্রত্যাহার করা সত্ত্বেও আমরা দেখেছি যে সিবিআই বেশ কয়েকটি মামলা দায়ের করছিল এবং তারা তদন্ত করছিল যার বিরুদ্ধে আমাদের রাজ্য সুপ্রিম কোর্টে গিয়েছিল। আমরা সুপ্রিম কোর্টের এই স্বীকৃতিকে স্বাগত জানাই। এটা শুধু মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের তৃণমূল সরকারের জয় নয়, এটা ভারতীয় সংবিধানের জয়। এটি ভারতীয় সংবিধানে প্রদত্ত সহযোগিতামূলক যুক্তরাষ্ট্রীয়তা, সংসদীয় গণতন্ত্র এবং পৃথক রাজ্যের স্বতন্ত্র অধিকারের বিধানের বিজয়।"