নিজস্ব সংবাদদাতা: সাগর দত্ত মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালের নিরাপত্তা ব্যবস্থা খতিয়ে দেখলেন ব্যারাকপুরের পুলিশ কমিশনারের স্পেশাল ব্রাঞ্চ। আরজি কর আবহে বার বার জুনিয়র চিকিৎসকদের নিরাপত্তা নিয়ে প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে। এই পরিস্থিতি সবে জুনিয়র চিকিৎসকরা কাজে যোগ দিতে শুরু করেন। সেই সময় সাগর দত্তে রোগী মৃত্যুকে কেন্দ্র করে পরিস্থিতি উত্তাল হয়ে ওঠে। জুনিয়র চিকিৎসকদের মারধর করা হয়। ঘটনায় ফের জুনিয়র চিকিৎসকরা কর্মবিরতি শুরু করেছেন বলে জানা গিয়েছে।
সাগর দত্ত মেডিক্যাল কলেজে হামলার পরে নতুন করে কঠোর করা হয়েছে নিরাপত্তা ব্যবস্থা। মঙ্গলবার সেই সাগর দত্ত মেডিক্যাল কলেজে নিরাপত্তা ব্যবস্থা খতিয়ে দেখলেন ব্যারাকপুরের পুলিশ কমিশনারের স্পেশাল ব্রাঞ্চ। অন্যদিকে, ১০ দফা দাবি নিয়ে ফের জুনিয়র চিকিৎসকরা কর্মবিরতির ডাক দিয়েছেন। এই প্রেক্ষিতে মহালয়ার দিন জুনিয়র চিকিৎসকরা মহামিছিলের ডাক দিয়েছেন। দ্রুত স্বচ্ছতার সঙ্গে নির্যাতিতার ন্যায়বিচার সুনিশ্চিত করা, স্বাস্থ্যসচিবকে অবিলম্বে তাঁর পদ থেকে অপসারণ করার পাশাপাশি স্বাস্থ্যক্ষেত্রে প্রশাসনিক অক্ষমতা ও দুর্নীতির দায় স্বাস্থ্যমন্ত্রককে নেওয়ার দাবি জানিয়ে জুনিয়র চিকিৎসকদের তরফে একটি প্রেস রিলিজ করা হয়েছে। রাজ্যের সমস্ত হাসপাতাল ও মেডিক্য়াল কলেজে কেন্দ্রীয় রেফারাল ব্যবস্থা, ডিজিটাল বেড ভ্যাকান্সি মনিটর চালু করার দাবি জানান জুনিয়র চিকিৎসকরা। হাসপাতালগুলিতে সিসিটিভি ক্য়ামেরা, অন কল রুম, বাথরুমের সঙ্গে হেল্পলাইন নম্বর, প্যানিক বোতামের ব্যবস্থা করার দাবি জুনিয়র ডাক্তারদের।