নিজস্ব সংবাদদাতা: আরজি করের তরুণী চিকিৎসকের খুন হওয়ার পর পরই সেমিনার হলের পাশের রুম ভাঙা শুরু হয়। এই নিয়ে জোর বিতর্ক শুরু হয়েছে। ওই দেওয়াল ভাঙার জেরে প্রমাণ নষ্ট হয়ে যাওয়ার আশঙ্কা করা হচ্ছে। বার বার অভিযোগ উঠছিল, সন্দীপ ঘোষের নির্দেশেই সেই সেমিনার হলের পাশের রুমের দেওয়াল ভাঙা হয়েছিল। জানা গিয়েছে, সন্দীপের একার সিদ্ধান্তে নয়, বরং চিকিৎসকদের ডিউটি রুম এবং অ্যাটাচড টয়লেট সংস্কারে স্বাস্থ্যভবনই সম্মতি দিয়েছিল বলে জানা যাচ্ছে।
পূর্ত দফতরকে লেখা সন্দীপ ঘোষের চিঠির একটি প্রতিলিপি সামনে এসেছে। সেখানে সেমিনার রুমের পাশে ডিউটি রুম এবং অ্যাটাচড টয়লেট ভাঙায় স্বাস্থ্যভবনের সম্মতির কথা জানা গিয়েছে। গত ১০ অগাস্ট পূর্ত দফতরের সিভিল এবং ইলেক্ট্রিক্যাল বিভাগকে ওই চিঠি সন্দীপ ঘোষ পাঠান বলে জানা গিয়েছে। অর্থাৎ যেদিন তরুণী চিকিৎসকের দেহ পাওয়া গিয়েছিল। তারপরের দিনই চিঠিটা পাঠানো হয়েছিল পূর্ত দফতরে।