নিজস্ব সংবাদদাতা: কলকাতা পুলিশ তদন্তে জানতে পারছে, ১৭ ফেব্রুয়ারি অর্থাৎ সোমবারই ট্যাংরার পরিবার নিজেদের বিষয়ে কঠোর সিদ্ধান্ত নিয়েছিল। প্রতিবেশীরা জানিয়েছেন, ১৭ তারিখ অর্থাৎ সোমবার সকালে বাড়ির ছোট বউ রোমিকে ছাদে উঠে জামা কাপড় মেলতে দেখা গিয়েছিল। কিন্তু সন্ধের পর থেকে আলো জ্বলতে দেখা যায়নি। সোমবারই ড্রাইভারকে ছুটি দিয়ে দেওয়া হয়েছিল। বলা হয়েছিল, মঙ্গলবার আসার দরকার নেই। ফোন করার পরেই যেন কাজে আসে। অন্যদিকে, প্রতিবেশীরা জানিয়েছেন, বেশ কিছুদিন বাড়ির বাইরে নিরাপত্তারক্ষীদের দেখতে পাচ্ছিলেন না।
ট্যাংরার এই পরিবারের গ্লাভস তৈরির ব্যবসা ছিল। ট্যাংরার বাড়িতে যে তিন জনের দেহ পাওয়া পাওয়া গিয়েছে, তারমধ্যে ছোট বউয়ের দুই হাতের কবজিতে কাটা দাগ ছিল। অন্যদিকে, বড় বউয়ের ডান হাতের কবজিতে কাটা দাগ ছিল। নাবালিকার বিষক্রিয়ার কারণে মৃত্যু হয়েছে বলে জানা গিয়েছে। অন্যদিকে, বাড়ির দুই ছেলে ও এক নাবালিককে সড়ক ঘটনায় গুরুতর আহত অবস্থায় হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। তারমধ্যে নাবালকের অবস্থা আশঙ্কাজনক বলে জানা গিয়েছে।