আরজি কর কাণ্ডের আরও মুখ সামনে আনলেন শুভেন্দু, কিসের যোগ রয়েছে তাঁদের?

আরজি কর মেডিক্যাল কলেজ ধর্ষণ ও খুন মামলার জন্য তলব করেছিল সিবিআই।

author-image
Atreyee Chowdhury Sanyal
New Update
suvendu sad

File Picture

নিজস্ব সংবাদদাতা: আরজি কর কাণ্ড নিয়ে ফের এক চাঞ্চল্যকর তথ্য প্রকাশ্যে আনলেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। নিজের এক্স হ্যান্ডেলে দিলেন সেই সূত্র।

এদিন শুভেন্দু এক্স হ্যান্ডেলে লেখেন, “ফরেনসিক ডাক্তার অপূর্ব বিশ্বাস, যিনি ৩১ বছর বয়সী জুনিয়র তরুণী চিকিৎসকের পোস্টমর্টেম পরিচালনাকারী দলের সদস্য ছিলেন। সেই চিকিৎসককেই এবার আরজি কর মেডিক্যাল কলেজ ধর্ষণ ও খুন মামলার জন্য তলব করেছিল সিবিআই।

জিজ্ঞাসাবাদ শেষে বেরিয়ে যাওয়ার সময় সেদিন সাংবাদিকদের উদ্দেশ্যে বিস্ফোরক কথা বলেন তিনি। তিনি বলেন যে, সেই দিন ময়নাতদন্তের আগে একজন লোক তাঁকে ফোন করে বলেছিল যে সে ‘ওই তরুণীর কাকু’ আর হুমকি দিয়ে বলেছিল যে যদি দিনের আলো ফুরানোর আগে ময়নাতদন্ত শেষ না হয়, তাহলে রক্ত গঙ্গা বইয়ে দেবে। ওই ব্যক্তি ছিলেন প্রাক্তন কাউন্সিলর।

GYIYe-HWUAAfEqm
File Picture

আর এই ব্যক্তি কে?

এই ব্যক্তি হলেন সঞ্জীব মুখোপাধ্যায়। তিনি পানিহাটি পৌরসভার প্রাক্তন সিপিআইএম কাউন্সিলর, যিনি পরে তৃণমূলে যোগ দিয়েছিলেন এবং পানিহাটি টিএমসি বিধায়ক নির্মল ঘোষের ঘনিষ্ঠ সহযোগী হয়েছিলেন।

suvendulie
File Picture

সবাই জানে ওই তরুণীকে তাড়াহুড়ো করে দাহ করা হয়েছে। পুলিশ শ্মশানের সমস্ত কাজ নিজেরায় করে দিয়েছিল যাতে শ্মশানে দেহটি তাড়াতাড়ি সৎকার করা যায়। পানিহাটির বিধায়ক মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নির্দেশ অনুযায়ী নির্মল ঘোষ নিজে উপস্থিত ছিলেন।

আশ্চর্যের বিষয়, এই সঞ্জীব মুখোপাধ্যায় নিহতের আত্মীয় না হয়েও ক্রিমেশন সার্টিফিকেটে স্বাক্ষর করেছিলেন। নথিতে আরও একটি নাম রয়েছে - সোমনাথ দে। একই নামে পানিহাটি পৌরসভার আরেক প্রাক্তন টিএমসি কাউন্সিলর রয়েছেন। এই দুই ব্যক্তি কি একই? কিন্তু এরা সকলে একসাথে কি করছিল? প্রশ্ন থাকছে”। 

Adddd