'কাপুরুষ' পাকিস্তান স্কুল স্বাস্থ্যকেন্দ্রও ছাড়ছে না…তবে সেগুলোর কড়া জবাব দিচ্ছে ভারত
শুরু হয়ে গেছে যুদ্ধ, পাক ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলার জের! রাজস্থানের সীমান্তের বাসিন্দাদের জন্য চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত
দেশের জন্য প্রাণ দিতে প্রস্তুত! চণ্ডীগড়ের সাধারণ সমাবেশ থেকে উঠল 'পাকিস্তান মুর্দাবাদ'
হামলায় পাকিস্তানের প্রধান লক্ষ্য পাঞ্জাব! এবার স্থানীয়দের জন্য বিশেষ সতর্কবার্তা জারি করল সেনাবাহিনী
পাকিস্তানের ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলার জের! চারধাম যাত্রার হেলিকপ্টার পরিষেবা স্থগিত
একের পর এক বিমানঘাঁটি ধ্বংস পাকিস্তানের! এবার ভারতকে হামলা বন্ধের আর্জি করলেন 'অসহায়' পাক মন্ত্রী
শ্রীনগরকে উড়িয়ে দেওয়ার চেষ্টা পাকিস্তানের! একের পর এক বিস্ফোরণে কেঁপে উঠল কাশ্মীরের রাজধানী
পাঞ্জাবের বিমানঘাঁটি উড়িয়ে দেওয়ার পরিকল্পনা পাকিস্তানের! ভারতের পাল্টা জবাবে নাজেহাল ইসলামাবাদ
শুক্রবার রাতে পাঞ্জাবের স্কুল ও হাসপাতাল লক্ষ্য করে হামলা চালায় পাকিস্তান! অভিযোগ সেনাবাহিনীর

ইভিটিজিং হয়েছিল! বিচার চেয়ে হাইকোর্টের দ্বারস্থ হল সুতন্দ্রার মা

হাইকোর্টের দ্বারস্থ হলেন সুতন্দ্রার মা।

author-image
Tamalika Chakraborty
New Update
sutandra mother

নিজস্ব সংবাদদাতা:  পানাগড়ে গাড়ি দুর্ঘটনায় নিহত নৃত্যশিল্পী ও ইভেন্ট ম্যানেজমেন্ট সংস্থার কর্ণধার সুতন্দ্রা চট্টোপাধ্যায়ের মৃত্যুর ঘটনায় উপযুক্ত তদন্তের দাবি জানিয়ে কলকাতা হাইকোর্টের দ্বারস্থ হলেন তাঁর মা তনুশ্রী চট্টোপাধ্যায়। তিনি অভিযোগ করেছেন, তাঁর মেয়ে ইভটিজিংয়ের শিকার হয়েছিলেন এবং এটি নিছক দুর্ঘটনা নয়, বরং ইচ্ছাকৃত হত্যার ঘটনা।

২৪ ফেব্রুয়ারি পানাগড়ে ঘটে যাওয়া ওই দুর্ঘটনায় প্রথমে সুতন্দ্রার গাড়ির সঙ্গীরা দাবি করেছিলেন, তাঁদের গাড়িকে ধাওয়া করা হচ্ছিল এবং ইভটিজিংয়ের শিকার হয়েছিলেন সুতন্দ্রা। এর জেরে তাঁদের গাড়ি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে সার্ভিস রোডে উঠে দুর্ঘটনার শিকার হয়। তবে তদন্তের পর পুলিশ ইভটিজিংয়ের অভিযোগ খারিজ করে দেয়।

 

পরে গাড়ির চালক রাজদেও শর্মা দাবি করেন, সুতন্দ্রা তাঁকে সাদা গাড়িটিকে ধাওয়া করতে বলেন। সেই কারণেই তিনি গাড়ির গতি একশো কিলোমিটার প্রতি ঘণ্টায় বাড়িয়ে দেন এবং নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে দুর্ঘটনার কবলে পড়েন।

তবে পুলিশের বক্তব্য মানতে নারাজ সুতন্দ্রার মা তনুশ্রী চট্টোপাধ্যায়। চন্দননগর থানায় দায়ের করা অভিযোগে তিনি স্পষ্টভাবে ইভটিজিংয়ের উল্লেখ করেছেন। তিনি অভিযোগ করেছেন, দুর্ঘটনার দিন তাঁর মেয়ে নেশাগ্রস্ত কোনও গাড়িচালকের শিকার হয়েছিলেন এবং এটি পরিকল্পিত হত্যাকাণ্ড।

 

kolkata high court

দুর্ঘটনার কয়েকদিন পর পুলিশের হাতে গ্রেফতার হন সাদা গাড়ির মালিক বাবলু যাদব। পরে গাড়ির চালক রাজদেও শর্মাকেও গ্রেফতার করা হয়। পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, তাঁর বয়ানে একাধিক অসঙ্গতি পাওয়া গিয়েছে।

 

এই পরিস্থিতিতে উপযুক্ত তদন্তের দাবি জানিয়ে কলকাতা হাইকোর্টের দ্বারস্থ হন তনুশ্রী চট্টোপাধ্যায়। বিচারপতি তীর্থঙ্কর ঘোষ মামলার আবেদন গ্রহণ করেছেন। এখন দেখার, আদালতের নির্দেশে এই মামলার তদন্ত কোন পথে এগোয়।