নিজস্ব সংবাদদাতা: আরজি কর কাণ্ডে মঙ্গলবার সুপ্রিম কোর্টে শুনানি হয়। রাজ্যের চিকিৎসকদের নিরাপত্তার জন্য কী ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে, সেই নিয়ে সুপ্রিম কোর্ট জানতে চায়। সেই সময় রাজ্যের তরফে কপিল সিব্বল বলেন, রাজ্য সরকার চিকিৎসকদের নিরাপত্তার জন্য নিরাপত্তা কর্মী নিয়োগ করেছেন।
সিনিয়র চিকিৎসকেদর আইনজীবী জানান, রাতের সাথী বলে রাজ্য সরকার একটি প্রকল্প নিয়ে এসেছে। সেখানে নিরাপত্তার ভূমিকায় থাকবেন নিরাপত্তা রক্ষীরা। যে নিরাপত্তা রক্ষীরা চুক্তি নির্ভিক। এরপরেই তিনি বলেন, আরজি করের কাণ্ডের প্রধান অভিযুক্ত সঞ্জয় রায় একজন সিভিক ভলেন্টিয়ার। অর্থাৎ তিনিও একজন চুক্তি ভিত্তিক নিরাপত্তা কর্মী। টানা ৩৬ ঘণ্টা কাজ করার পর একজন চিকিৎসক বিশ্রাম নিতে গিয়েছিলেন। কিন্তু সেই সময় তাঁকে ধর্ষণ করে খুন করে একজন চুক্তি ভিত্তিক নিরাপত্তা কর্মী। এরপরেই সুপ্রিম কোর্ট চুক্তি ভিত্তিক নিরাপত্তা কর্মীর বিষয়ে প্রশ্ন তোলে। সুপ্রিম কোর্টের তরফে সিভিক ভলেন্টিয়ারদের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন তোলেন। সাত দিনের ট্রেনিং দিয়ে কী ভাবে উপযুক্ত নিরাপত্তার আশা করেন? সুপ্রিম কোর্টের প্রশ্নের মুখে পড়ে রাজ্য সরকার।
সিভিক ভলান্টিয়ার নিয়ে রাজ্যের উদ্দেশে প্রধান বিচারপতির মন্তব্য, "ওই চুক্তিভিত্তিক কর্মীদের সাত দিনের ট্রেনিং দিয়ে কী ভাবে তাঁদের থেকে উপযুক্ত নিরাপত্তার আশা করেন? কী ভাবে গুরুত্বপূর্ণ জায়গায় নিরাপত্তার দায়িত্বে চুক্তিভিত্তিক কর্মী নিয়োগ করতে পারে রাজ্য? রাজ্যের এই বিষয়ে ভাবা উচিত।"
কাজ যেতে পারে লক্ষ লক্ষ সিভিক ভলেন্টিয়ারের! কী বলল সুপ্রিম কোর্টে
সুপ্রিম কোর্টের মন্তব্যে চাকরি নিয়ে সংশয়ে সিভিক ভলেন্টিয়াররা।
Follow Us
নিজস্ব সংবাদদাতা: আরজি কর কাণ্ডে মঙ্গলবার সুপ্রিম কোর্টে শুনানি হয়। রাজ্যের চিকিৎসকদের নিরাপত্তার জন্য কী ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে, সেই নিয়ে সুপ্রিম কোর্ট জানতে চায়। সেই সময় রাজ্যের তরফে কপিল সিব্বল বলেন, রাজ্য সরকার চিকিৎসকদের নিরাপত্তার জন্য নিরাপত্তা কর্মী নিয়োগ করেছেন।
সিনিয়র চিকিৎসকেদর আইনজীবী জানান, রাতের সাথী বলে রাজ্য সরকার একটি প্রকল্প নিয়ে এসেছে। সেখানে নিরাপত্তার ভূমিকায় থাকবেন নিরাপত্তা রক্ষীরা। যে নিরাপত্তা রক্ষীরা চুক্তি নির্ভিক। এরপরেই তিনি বলেন, আরজি করের কাণ্ডের প্রধান অভিযুক্ত সঞ্জয় রায় একজন সিভিক ভলেন্টিয়ার। অর্থাৎ তিনিও একজন চুক্তি ভিত্তিক নিরাপত্তা কর্মী। টানা ৩৬ ঘণ্টা কাজ করার পর একজন চিকিৎসক বিশ্রাম নিতে গিয়েছিলেন। কিন্তু সেই সময় তাঁকে ধর্ষণ করে খুন করে একজন চুক্তি ভিত্তিক নিরাপত্তা কর্মী। এরপরেই সুপ্রিম কোর্ট চুক্তি ভিত্তিক নিরাপত্তা কর্মীর বিষয়ে প্রশ্ন তোলে। সুপ্রিম কোর্টের তরফে সিভিক ভলেন্টিয়ারদের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন তোলেন। সাত দিনের ট্রেনিং দিয়ে কী ভাবে উপযুক্ত নিরাপত্তার আশা করেন? সুপ্রিম কোর্টের প্রশ্নের মুখে পড়ে রাজ্য সরকার।
সিভিক ভলান্টিয়ার নিয়ে রাজ্যের উদ্দেশে প্রধান বিচারপতির মন্তব্য, "ওই চুক্তিভিত্তিক কর্মীদের সাত দিনের ট্রেনিং দিয়ে কী ভাবে তাঁদের থেকে উপযুক্ত নিরাপত্তার আশা করেন? কী ভাবে গুরুত্বপূর্ণ জায়গায় নিরাপত্তার দায়িত্বে চুক্তিভিত্তিক কর্মী নিয়োগ করতে পারে রাজ্য? রাজ্যের এই বিষয়ে ভাবা উচিত।"