নিজস্ব সংবাদদাতা: নবনিযুক্ত পশ্চিমবঙ্গ কংগ্রেসের সভাপতি শুভঙ্কর সরকার বলেছেন, "রাহুল গান্ধী যখন হাঁটতে শুরু করেছিলেন, তখন তিনি কল্পনা করতে পারেননি যে এত বিপুল সমর্থন পাবেন এবং তাঁর কণ্ঠ দাঁড়িয়ে থাকা শেষ ব্যক্তির কাছেও পৌঁছে যাবে৷ যখন থেকে মল্লিকার্জুন খাড়গে দায়িত্ব নিয়েছেন৷ পার্টি, কেবল ভালোই ঘটছে।"
রাজ্যে নতুন কংগ্রেস সভাপতি প্রসঙ্গে অধীর রঞ্জন চৌধুরী বলেন, পশ্চিমবঙ্গ ইউনিটের নতুন সভাপতি হিসাবে নিয়োগের দলের সিদ্ধান্তে তার কোনও আপত্তি নেই। তিনি বলেন, “আমি কিছু বলতে চাই না। যে কেউ সভাপতি হতে পারেন। রাজ্যের দলীয় সভাপতি নির্বাচনের অধিকার দলীয় হাইকমান্ডের রয়েছে। দলের সভাপতি নির্বাচন করলে সমস্যা হবে কেন? আমার কোনো আপত্তি নেই।”
২০২৪ সাল পর্যন্ত রাজ্যে প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি ছিলেন অধীর চৌধুরী। ২০২৪ সালে লোকসভা নির্বাচনে বহরমপুরে অধীর চৌধুরী হেরে যান তৃণমূলের কাছে। তারপরেই তাঁকে প্রদেশ কংগ্রেসের সভাপতি পদ থেকে সরিয়ে দেওয়া হয়।
প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি হওয়ার পরেই বিস্ফোরক মন্তব্য! কী বললেন শুভঙ্কর সরকার
প্রদেশ কংগ্রেসের নতুন সভাপতি শুভঙ্কর সরকার বলেন, মল্লিকার্জুন খাড়গে প্রেসিডেন্ট হওয়ার পর থেকে দলের শুধু উন্নতি হয়েছে।
Follow Us
নিজস্ব সংবাদদাতা: নবনিযুক্ত পশ্চিমবঙ্গ কংগ্রেসের সভাপতি শুভঙ্কর সরকার বলেছেন, "রাহুল গান্ধী যখন হাঁটতে শুরু করেছিলেন, তখন তিনি কল্পনা করতে পারেননি যে এত বিপুল সমর্থন পাবেন এবং তাঁর কণ্ঠ দাঁড়িয়ে থাকা শেষ ব্যক্তির কাছেও পৌঁছে যাবে৷ যখন থেকে মল্লিকার্জুন খাড়গে দায়িত্ব নিয়েছেন৷ পার্টি, কেবল ভালোই ঘটছে।"
রাজ্যে নতুন কংগ্রেস সভাপতি প্রসঙ্গে অধীর রঞ্জন চৌধুরী বলেন, পশ্চিমবঙ্গ ইউনিটের নতুন সভাপতি হিসাবে নিয়োগের দলের সিদ্ধান্তে তার কোনও আপত্তি নেই। তিনি বলেন, “আমি কিছু বলতে চাই না। যে কেউ সভাপতি হতে পারেন। রাজ্যের দলীয় সভাপতি নির্বাচনের অধিকার দলীয় হাইকমান্ডের রয়েছে। দলের সভাপতি নির্বাচন করলে সমস্যা হবে কেন? আমার কোনো আপত্তি নেই।”
২০২৪ সাল পর্যন্ত রাজ্যে প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি ছিলেন অধীর চৌধুরী। ২০২৪ সালে লোকসভা নির্বাচনে বহরমপুরে অধীর চৌধুরী হেরে যান তৃণমূলের কাছে। তারপরেই তাঁকে প্রদেশ কংগ্রেসের সভাপতি পদ থেকে সরিয়ে দেওয়া হয়।