নিজস্ব প্রতিবেদন : সিবিআইয়ের তদন্তের প্রেক্ষাপটে সন্দীপ ঘোষ এবং অভিজিৎ মণ্ডলের নার্কো ও পলিগ্রাফ টেস্টে সম্মতি না দেওয়ার ঘটনা তদন্তের গতিপ্রকৃতিতে গুরুত্বপূর্ণ প্রভাব ফেলতে পারে। সন্দীপ ঘোষ, যিনি চিকিৎসা জগতে পরিচিত, তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ রয়েছে যে তিনি তদন্তের প্রক্রিয়াকে বাধাগ্রস্ত করার চেষ্টা করছেন। সিবিআইয়ের দাবি, তাঁর কাছে এমন তথ্য রয়েছে যা তদন্তের জন্য গুরুত্বপূর্ণ।
/anm-bengali/media/media_files/2VEDafJTriD9bwTUtHfD.jpeg)
অন্যদিকে, অভিজিৎ মণ্ডল, যিনি টালা থানার প্রাক্তন ওসি, তাঁর ক্ষেত্রেও একই ধরনের অভিযোগ রয়েছে। তিনি ও তার সহকর্মীরা ঘটনার তদন্তে কীভাবে যুক্ত ছিলেন, তা জানতে সিবিআইয়ের জন্য তাঁদের বক্তব্য খুবই প্রয়োজনীয়। সিবিআইয়ের আবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে, নার্কো টেস্ট ও পলিগ্রাফ টেস্টের মাধ্যমে সত্যতা যাচাই করা হতে পারে। তবে, সন্দীপ ও অভিজিৎ এই পরীক্ষাগুলোর প্রতি সম্মতি না দেওয়ার ফলে সিবিআইকে নতুন কৌশল গ্রহণ করতে হবে।
/anm-bengali/media/media_files/xBK1hgjUNG4fHCJrBo6w.jpg)
স্থানীয় রাজনৈতিক ও আইনগত মহলও এই ঘটনার দিকে নজর রাখছে। তারা মনে করছে, যদি সন্দীপ ও অভিজিৎ শেষ পর্যন্ত সহযোগিতা না করেন, তাহলে সিবিআইকে আইনি পদক্ষেপ নিতে হতে পারে। এই বিষয়টি নিয়ে সামাজিক মাধ্যমে বিভিন্ন মতামত ও আলোচনা চলছে, যা তদন্তের পরিবেশকে আরো জটিল করে তুলছে। সিবিআইয়ের জন্য এই পরিস্থিতি চ্যালেঞ্জিং হলেও, তারা আশাবাদী যে অন্যান্য সাক্ষীদের সাহায্যে তারা তদন্তের সঠিক দিকনির্দেশনা পাবে। তদন্তের অগ্রগতি কেমন হয়, তা ভবিষ্যতে দেখতে হবে।