নিজস্ব সংবাদদাতা: আর জি করে তরুণী চিকিৎসকের মৃতদেহে যে ধরনের আঘাতের চিহ্ন পাওয়া গেছে তা কি করে একজনের পক্ষে সম্ভব? শুধু কি সঞ্জয় রায় একা জড়িত নাকি অন্য কেউ ছিল এর সাক্ষী? খোঁজ চালাচ্ছে কলকাতা পুলিশ।
সেদিন রাতে হাসপাতালের জরুরি বিল্ডিংয়ের সেমিনার রুমে ডাক্তারের সঙ্গে কী হয়েছিল তা এল ময়নাতদন্তের রিপোর্টে।
খুন-ধর্ষণের আগে মারধর করা হয়েছিল। এমনকী নিজেকে বাঁচাতে প্রাণপণ ধস্তাধস্তি করেন ডাক্তার। বাধা দেওয়ার প্রমাণ হিসেবে অভিযুক্তর হাত ও মুখে আঁচড়ের ক্ষত দাগ মিলেছে। তার চোখের আঘাত হয়েছে ভাঙা চশমার কাচ ঢুকে। তার চিৎকার থামাতে মুখ চেপে দেওয়ালে ঠুকে দেওয়া হয়।