কোন সংস্থায় রেশন দুর্নীতির কত টাকা? হিসাব দেখলে কেঁপে যাবেন

কোটি কোটি টাকা দুর্নীতির থেকে কালো থেকে সাদা করা হয়েছে। করেছেন ব্যবসায়ী বাকিবুর রহমান। রইল সেই তালিকা। দেখলে চমকে যাবেন। এখানে ক্লিক করে জানুন সেই আপডেট।

author-image
Anusmita Bhattacharya
New Update
ration

ফাইল ছবি

নিজস্ব সংবাদদাতা: বাকিবুরের একাধিক ভুয়ো কোম্পানি পাওয়া গেছে। একাধিক নামী-বেনামী কোম্পানির মাধ্যমে রেশন দুর্নীতির ৫০ কোটির বেশি টাকা ঢোকে বলে জানা গেছে। সেখানে কোম্পানিগুলির মাধমে নাকি কালো টাকা সাদা করার কাজ চলত, এমনই চঞ্চল্যকর দাবি করল ইডি। কোন কোম্পানিতে কত টাকা গিয়েছিল জানেন? রইল সেই লিস্ট।

বাকিবুরের সংস্থা এনপিজি রাইস মিল প্রাইভেট লিমিটেডে দুর্নীতির টাকা ঢুকেছিল ১০কোটি ৩০ লক্ষ ৯৭ হাজার ১০০ টাকা। রুদাক্ষ ব্যাপার প্রাইভেট লিমিটেড য়ে ঢুকেছিলো ৩ কোটি ৯৪ লক্ষ ৯১হাজার ৫০০ টাকা। গুডলাইফ ডিলারস প্রাইভেট লিমিটেডে ঢুকেছিল ৭ কোটি ৩৪ লক্ষ ৪৬ হাজার ১০০ টাকা।ইউনিকন কোনোডিল প্রাইভেট লিমিটেডে ঢুকেছিল ১১ কোটি ৬৭ লক্ষ ১১ হাজার ১০০ টাকা।জ্যাকি ক্লথিং প্রাইভেট লিমিটেড এবং ত্রিমূর্তি ইনফ্রা ডেভেলপার্স লিমিটেডয়ে ঢুকেছিল ১৪ কোটি ১৩ লক্ষ ২৪ হাজার ৮৫০ টাকা।কানাইয়া নির্মাণ প্রাইভেট লিমিটেডয়ে ঢুকেছিলো ৩ কোটি ১০ লক্ষ ৬ হাজার ৯০০ টাকা। অর্থাৎ মোট অর্থ ৫০ কোটি ৫০ লক্ষ ৭৭ হাজার ৫৫০ টাকা। ৩ বছরে ৩ হাজার ৮২১ কেজি আটা বাজেয়াপ্ত করেছে রাজ্য পুলিশ। বাকিবুরের একাধিক ভুয়ো কোম্পানি ছিল। রেশনের আটা খোলা বাজারে বিক্রি করে টাকা সরাতে অনেক কোম্পানি খুলেছিলো বাকিবুর। প্রায় ৮ থেকে ১০ বছর ধরে এই রেশন দুর্নীতি চলছিল  বলে দাবি ইডির। শুধু বাকিবুর নয়, তার আগের ৩ জেনারেশন এই কারবার নাকি চলছিল। রেশন দুর্নীতি বাকিবুরের সময়ে ২০২০-২০২২ সাল পর্যন্ত সব থেকে বেশি হয়েছিল।

hiring.jpg