নিজস্ব সংবাদদাতা: জুনিয়র চিকিৎসকরা একাদশীর দিন অর্থাৎ রবিবার অরন্ধনের ডাক দিয়েছিলেন। সেই অরন্ধনের ডাক দিয়ে বহু সাধারণ মানুষ ও মহিলারা বাড়িতে কোনও ধরনের রান্না করেননি। তাঁরা হাজির হয়েছিলেন ধর্মতলা প্রাঙ্গনে। যেখানে জুনিয়র চিকিৎসকরা অনশনে বসেছেন। ধর্মতলায় সাধারণ মানুষের ভিড় ছিল চোখে পড়ার মতো। জুনিয়র চিকিৎসকরা একবেলা অরন্ধনের ডাক দিয়েছিলেন। ছটার পর ধর্মতলায় উপস্থিত মহিলারা রাখি পরিয়ে দেন জুনিয়র চিকিৎসকদের।
বঙ্গবঙ্গ রোধ করতে কবিগুরু রবীন্দ্র নাথ ঠাকুর একবেলা অরন্ধনের ডাক দিয়েছিলেন। তারপরেই রাখি বন্ধন উৎসব করেন। সেই রবিগুরুর কর্মসূচিকে স্মরণ করে এদিন রাখি বন্ধন পালন করলেন ধর্মতলায় উপস্থিত মহিলারা। অন্যদিকে, জুনিয়র চিকিৎসকদের অনশনের প্রায় আট দিন পার হতে যায়। ইতিমধ্যে তিন জন চিকিৎসককে গুরুতর অবস্থায় হাসপাতালের আইসিইউতে ভর্তি হয়েছেন। জুনিয়র চিকিৎসকরা সাফ জানিয়ে দিয়েছেন, অনশন থেকে তাঁরা কোনওভাবেই সরে যাবেন না। একজন অসুস্থ হয়ে পড়লে অন্য দুই জন অনশনে বসবেন। কিন্তু এই আন্দোলন কোনওভাবে বন্ধ হবে না। জুনিয়র চিকিৎসকদের এই আন্দোলনকে সমর্থন করে এবার কড়া হুঁশিয়ারি দিল চিকিৎসকদের সংগঠন ফেমা।