নিয়োগ স্ক্যাম: ইন্টারভিউ শেষ হতেই নম্বরের কাগজ মানিকের হাতে!

সিবিআই ডাকলে তিনি হাজিরা দিতে তৈরি। এবার নিয়োগ দুর্নীতির মামলায় মানিক ভট্টাচার্যর কীর্তি ফাঁস করলেন এই প্রাক্তন শিক্ষক।

author-image
Anusmita Bhattacharya
New Update
manik1

নিজস্ব সংবাদদাতা: ২০১৬-র প্রাথমিকে নিয়োগ (Primary TET) প্রক্রিয়ায় চাকরি পাওয়া ৩৬০০০ অপ্রশিক্ষিত শিক্ষকের চাকরি বাতিলের নির্দেশ দিয়েছেন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় (Justice Abhijit Ganguly)। অ্যাপটিটিউড টেস্ট (Aptitude Test) নিয়ে উঠেছে অভিযোগ। বিচারপতির পর্যবেক্ষণ যে সত্যি সেটা স্বীকার করলেন ইন্টারভিউর দায়িত্বে থাকা এক প্রাক্তন শিক্ষক অধুনা ওষুধ ব্যবসায়ী। ২০১২ সালে স্বেচ্ছাবসর নেওয়ার সময়ে তিনি তৃণমূলের শিক্ষক সেলের দার্জিলিং জেলার দায়িত্বে ছিলেন। প্রাক্তন শিক্ষক হওয়ায় ইন্টারভিউ বোর্ডে রাখা হয়। এক জন প্রার্থীর ইন্টারভিউ (Interview) নিতে নাকি মাত্র ৫-৬ মিনিট লেগেছে। মানিক ভট্টাচার্য (Manik Bhattacharya) পরীক্ষা শেষ হলে পরীক্ষাকেন্দ্রে আসেন। নম্বর লেখা কাগজগুলো তিনি চান। সেই কাগজ জমা হতো জেলা প্রাথমিক শিক্ষা সংসদে। অযোগ্যদের কাছে চাকরি বিক্রি করতেই হয়তো নম্বর লেখা কাগজগুলি আগেভাগে হস্তগত করার অভিযোগ তুললেন তিনি।