নিজস্ব সংবাদদাতা: সকাল থেকে সন্দীপ ঘনিষ্ঠ দুই চিকিৎসক গিয়েছেন সিবিআইয়ের অফিসে। চলছে জিজ্ঞাসাবাদ। ৯ ঘন্টা পেরিয়ে ১০ ঘন্টা, এখনও সিজিও কমপ্লেক্স ছাড়েননি ডঃ বিরূপাক্ষ বিশ্বাস, ডঃ অভীক দে। আর এর মধ্যেই রহস্য বাড়লো সন্ধ্যে বেলায়। হঠাৎ সিজিওতে পা রাখলেন সন্দীপ ঘনিষ্ঠ আরও এক চিকিৎসক সৌরভ পাল। তাঁকে ডেকে পাঠিয়েছে সিবিআই।
যা জানা যাচ্ছে, এই সৌরভ পালের নামেও রয়েছে থ্রেট কালচারের অভিযোগ। সে আরজি করের চিকিৎসকই। তবে জুনিয়র চিকিৎসকদের মুখে মুখে এই নাম এর আগেও শোনা গিয়েছে। সন্দীপ ঘনিষ্ঠ হওয়ায় রোয়াব তাঁর কম ছিল না কখনোই। চালাতেন ‘দাদাগিরি’। এমনকি দিতেন হুঁশিয়ারিও। তাঁর নাম সিবিআইয়ের খাতায় নথিভুক্ত রয়েছে দীর্ঘদিন। আজ এই প্রথমবার ডঃ সৌরভ পালকে ডাকলো সিবিআই।
File Picture
এদিন সকালে প্রথম সিজিওতে আসেন ডঃ বিরূপাক্ষ বিশ্বাস। আরজি কর হাসপাতালের তরুণী চিকিৎসক ধর্ষণ ও খুনের মামলায় চিকিৎসক বিরূপাক্ষ বিশ্বাস এবং চিকিৎসক অভীক দে কে তলব করে সিবিআই। শনিবার সিজিও কমপ্লেক্সে হাজিরা দেন দুজনেই। বিরূপাক্ষ আশার বেশ কিছুক্ষণ পর সিজিও তে পা রাখেন অভীক দে।
File Picture
ধর্ষণ খুনের ঘটনায় ইতিমধ্যে হাসপাতালের প্রাক্তন অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষকে গ্রেফতার করেছে সিবিআই। তিনি কেন্দ্রীয় গোয়েন্দাদের হেফাজতেই রয়েছেন। সন্দীপের ঘনিষ্ঠ হিসাবে পরিচিত বিরূপাক্ষ, অভীক, সৌরভ। তাঁদেরকে এই সংক্রান্ত বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে বলেই মনে করা হচ্ছে। অভিযোগ, ঘটনার দিন আরজি করে ছিলেন তারা তিনজনেই। তাই কি ঘটেছিল সেদিন, তাও জানতে চাইছে সিবিআই।