নিজস্ব সংবাদদাতা: মতুয়া সম্প্রদায়ের সদস্য শঙ্কর কুমার গায়েন সিএএ প্রসঙ্গে বলেন, "নাগরিকত্ব সংশোধনী আইন ২০১৯ কার্যত মতুয়া সম্প্রদায়ের জন্য স্বাধীনতা দিবস। ভারত ভাগের পর মতুয়া সম্প্রদায়ের জন্য, উদ্বাস্তু সমাজের জন্য এটি এক ধরনের নতুন স্বাধীনতা। ১৯৪৭ সালের আগে ভারত অবিভক্ত ছিল, কিন্তু কংগ্রেসের কয়েকজন নেতার নেতৃত্বে জাতির ভিত্তিতে ভারত ভাগ হয়েছিল। দেশভাগের কারণে দেশবাসী বা অবিভক্ত ভারতের প্রকৃত নাগরিকরা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। যখনই নাগরিকত্ব সংশোধনী আইন কার্যকর হবে, তখনই সমস্ত উদ্বাস্তু বা দেশভাগের শিকার ব্যক্তিরা উপকৃত হবেন।"
এ যেন আমাদের স্বাধীনতা দিবস! কেন এমন বলল মতুয়া সম্প্রদায়
মতুয়া সম্প্রদায়ের সদস্য শঙ্কর কুমার বলেন, "নাগরিকত্ব সংশোধনী আইন ২০১৯ কার্যত মতুয়া সম্প্রদায়ের জন্য স্বাধীনতা দিবস। ভারত ভাগের পর মতুয়া সম্প্রদায়ের জন্য, উদ্বাস্তু সমাজের জন্য এটি এক ধরনের নতুন স্বাধীনতা।"
Follow Us
নিজস্ব সংবাদদাতা: মতুয়া সম্প্রদায়ের সদস্য শঙ্কর কুমার গায়েন সিএএ প্রসঙ্গে বলেন, "নাগরিকত্ব সংশোধনী আইন ২০১৯ কার্যত মতুয়া সম্প্রদায়ের জন্য স্বাধীনতা দিবস। ভারত ভাগের পর মতুয়া সম্প্রদায়ের জন্য, উদ্বাস্তু সমাজের জন্য এটি এক ধরনের নতুন স্বাধীনতা। ১৯৪৭ সালের আগে ভারত অবিভক্ত ছিল, কিন্তু কংগ্রেসের কয়েকজন নেতার নেতৃত্বে জাতির ভিত্তিতে ভারত ভাগ হয়েছিল। দেশভাগের কারণে দেশবাসী বা অবিভক্ত ভারতের প্রকৃত নাগরিকরা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। যখনই নাগরিকত্ব সংশোধনী আইন কার্যকর হবে, তখনই সমস্ত উদ্বাস্তু বা দেশভাগের শিকার ব্যক্তিরা উপকৃত হবেন।"