নিজস্ব প্রতিবেদন : জুনিয়র ডাক্তারদের ধর্নামঞ্চে হামলার ষড়যন্ত্র সংক্রান্ত মামলায় বাম যুবনেতা কলতান দাশগুপ্তের গ্রেফতারের পর তাঁর নিঃশর্ত মুক্তির দাবিতে কলকাতা হাইকোর্টে মামলা দায়ের করা হয়েছে। বিচারপতি রাজর্ষি ভরদ্বাজের এজলাসে মামলার আবেদনটি প্রথমে অনুমোদন দেওয়া হয়, যার ভিত্তিতে পরবর্তী পদক্ষেপ নেওয়া হয়।
/anm-bengali/media/media_files/Z1M1eSN5KAzVVjf0hEAc.jpg)
এই মামলার প্রেক্ষাপটে কুণাল ঘোষ আন্দোলনরত জুনিয়র ডাক্তারদের উপর হামলার চক্রান্ত সংক্রান্ত একটি ফোনালাপের অডিয়ো ক্লিপ প্রকাশ করেন। এই ঘটনায় প্রশ্ন ওঠে, গ্রেফতারের আগেই অডিয়ো ক্লিপটি একজন রাজনৈতিক নেতার কাছে কীভাবে পৌঁছালো?
/anm-bengali/media/media_files/L0ExEKkl96PJ4fpEZ1yN.jpg)
বৃহস্পতিবার দুপুরে মামলার শুনানি শেষে সন্ধ্যায় কলকাতা হাইকোর্ট মুক্তির আবেদনের শুনানি শেষে কলতানকে জামিনের রায় দেয়, যা ৫০০ টাকা বন্ডে কার্যকর। আদালত নির্দেশ দিয়েছে যে অন্য কোনও মামলায় আদালতের অনুমতি ছাড়া কলতানকে গ্রেফতার করা যাবে না।
সম্প্রতি কলতানের জামিন সংক্রান্ত বিষয়টি নিয়ে কুনাল ঘোষ সোশ্যাল মিডিয়ায় লেখেন, "জামিন কারুর হতেই পারে। কিন্তু প্রমাণিত: ফোন কল আসল, ফেক নয়। কারা যেন বলছিলেন AI? দুই, একটা সামনে আসায় বড় চক্রান্তটা আটকে গেল। ভাবুন, জুনিয়র ডাক্তারদের উপর হামলা করে সরকারের উপর দায় চাপিয়ে কী কান্ডটা করা হত। সেটা আর হল না। বাকি সিপিএম কী বলছে, ধরি না।"
কলতানের জামিন প্রসঙ্গে সোশ্যাল মিডিয়ায় বিস্ফোরক মন্তব্য কুনাল ঘোষের
কলতানের জামিন প্রসঙ্গে সোশ্যাল মিডিয়ায় কুনাল ঘোষ মন্তব্য করে লেখেন, "দুই, একটা সামনে আসার বড় চক্রান্তটা আটকে গেল।"
নিজস্ব প্রতিবেদন : জুনিয়র ডাক্তারদের ধর্নামঞ্চে হামলার ষড়যন্ত্র সংক্রান্ত মামলায় বাম যুবনেতা কলতান দাশগুপ্তের গ্রেফতারের পর তাঁর নিঃশর্ত মুক্তির দাবিতে কলকাতা হাইকোর্টে মামলা দায়ের করা হয়েছে। বিচারপতি রাজর্ষি ভরদ্বাজের এজলাসে মামলার আবেদনটি প্রথমে অনুমোদন দেওয়া হয়, যার ভিত্তিতে পরবর্তী পদক্ষেপ নেওয়া হয়।
এই মামলার প্রেক্ষাপটে কুণাল ঘোষ আন্দোলনরত জুনিয়র ডাক্তারদের উপর হামলার চক্রান্ত সংক্রান্ত একটি ফোনালাপের অডিয়ো ক্লিপ প্রকাশ করেন। এই ঘটনায় প্রশ্ন ওঠে, গ্রেফতারের আগেই অডিয়ো ক্লিপটি একজন রাজনৈতিক নেতার কাছে কীভাবে পৌঁছালো?
বৃহস্পতিবার দুপুরে মামলার শুনানি শেষে সন্ধ্যায় কলকাতা হাইকোর্ট মুক্তির আবেদনের শুনানি শেষে কলতানকে জামিনের রায় দেয়, যা ৫০০ টাকা বন্ডে কার্যকর। আদালত নির্দেশ দিয়েছে যে অন্য কোনও মামলায় আদালতের অনুমতি ছাড়া কলতানকে গ্রেফতার করা যাবে না।
সম্প্রতি কলতানের জামিন সংক্রান্ত বিষয়টি নিয়ে কুনাল ঘোষ সোশ্যাল মিডিয়ায় লেখেন, "জামিন কারুর হতেই পারে। কিন্তু প্রমাণিত: ফোন কল আসল, ফেক নয়। কারা যেন বলছিলেন AI? দুই, একটা সামনে আসায় বড় চক্রান্তটা আটকে গেল। ভাবুন, জুনিয়র ডাক্তারদের উপর হামলা করে সরকারের উপর দায় চাপিয়ে কী কান্ডটা করা হত। সেটা আর হল না। বাকি সিপিএম কী বলছে, ধরি না।"