নিজস্ব সংবাদদাতা: এবার নিজের ডাক্তার পরিবারের কাহিনী লিখে সিপিএমকে খোঁচা দিলেন তৃণমূল নেতা কুণাল ঘোষ।
কুণাল ঘোষ লেখেন, ডাক্তারবাবুরা নিশ্চিতভাবে আমার থেকে অনেক অনেক জ্ঞানীগুণী। কিন্তু, বিষয়টা হল, আমার ঠাকুরদা ডাঃ মনমোহন ঘোষ ডাক্তার ছিলেন। তাঁর ভাই ডাঃ বিজয়কৃষ্ণ ঘোষ ডাক্তার ছিলেন। আমাদের ওষুধের দোকান, ল্যাবরেটরি, ডাক্তার বসা চেম্বার ছিল। তারপর জানেন, আমার বাবা, মা দুজনেই আরজিকরের ছাত্র। বাবা ডাঃ কল্যাণ ঘোষ লন্ডনে নিউক্লিয়ার মেডিসিনের প্রশিক্ষিত। মৃত্যুর সময়ও তিনি এসএসকেএম হাসপাতালের বায়োকেমিস্ট্রি বিভাগের প্রধান। সারাজীবন সরকারি চাকরি। নানা অফারেও প্রাইভেট প্র্যাকটিস করেননি। কিন্তু, কারা সেসব করতেন, থ্রেট কালচার ওই জমানায় কী ছিল, এসব শুনে এবং দেখে আমি অভ্যস্ত। আমার বাবা নিজে সিপিএমের থ্রেট কালচারের শিকার। বাড়িতে একসময়ে আতঙ্কের পরিবেশ তৈরি হয়েছিল। পরে প্রত্যক্ষ সাংবাদিকতায় এসে আমি হাসপাতাল, ডাক্তার, রোগী বিষয়টা দেখেছি আরও। রাজনীতিতে এসে দেখলাম কখন রোগীর পরিবার অসহায় হয়ে ছুটে আসেন।
ফলে, ডাক্তার বিষয়ে আমি কিছু লিখলে বা বললে সেটা ডাক্তারবাবুরাও উড়িয়ে দেবেন, তেমনটা কিন্তু নয়। ওই শেয়ালকন্ঠী বীর্যব্রত গোস্বামী বা ভুল চিকিৎসার 12 লাখ জরিমানার নাটকবাজদের কথা ধরছি না।