নিজস্ব সংবাদদাতা: বিনিয়োগের লক্ষ্যে ১১ দিনের বিদেশ সফরে গিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। আজই দুবাই থেকে স্পেনের রাজধানী মাদ্রিদে পৌঁছে যাওয়ার কথা মুখ্যমন্ত্রীর। মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে সাংবাদিকদের বিদেশ সফরে যাওয়ার ছবি সামনে আসতেই জোরদার চলছে বিতর্ক। সরকারি টাকায় কেন সাংবাদিকদের বিদেশ নিয়ে যাওয়া হল, এই প্রশ্ন করছে অনেকেই। বিতর্কের মধ্যেই এবার নিন্দুকদের জবাব দিয়েছেন সাংবাদিক ও তৃণমূলের রাজ্য সাধারণ সম্পাদক কুণাল ঘোষ। সাংবাদিকদের বিদেশ সফরের পাশে দাঁড়িয়ে একাধিক পোস্ট করে চলেছেন তিনি।
পশ্চিমবঙ্গ সরকারের টাকায় মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে স্পেনের সফরে গিয়েছেন সাংবাদিকরা। এই অভিযোগ উড়িয়ে দিয়ে রীতিমতো চ্যালেঞ্জ ছুঁড়ে দিলেন কুণাল ঘোষ। ফেসবুকে লিখলেন, 'প্রসঙ্গ মুখ্যমন্ত্রীর স্পেন সফর। যে বা যারা প্রচার করছেন আমি বা সাংবাদিকরা সরকারের টাকায় সফরে গিয়েছি, জেনে বলছেন তো? সত্যি হলে হাইকোর্টে PIL করুন। না হলে সোশ্যাল মিডিয়ায় মিথ্যাচার বন্ধ করুন। আপনার জ্বলন আপনার মধ্যেই রাখুন। সাংবাদিকদের পিছনে সরকারের এক নয়া পয়সাও খরচ হচ্ছে না। কিছু হতাশ ঈর্ষাকাতর এসব রটাচ্ছে। ক্ষমতা থাকলে মামলা করুক। ওদের তো PIL করার অনেক আইনজীবী। সাহস থাকলে পোস্টে মিথ্যাচার না করে মামলা করুক। চ্যালেঞ্জ করলাম'।
শুধু তাই নয়, এর আগে আবার সোশ্যাল মিডিয়া কাঁপিয়ে সাংবাদিক তথা তৃণমূল মুখপাত্র কুণাল ঘোষ লেখেন, 'দুবাই থেকে এবার স্পেনের উড়ান ধরতে। সাংবাদিকরা। চেক ইন, পাতাল রেলে নির্দিষ্ট গেটে, তারপর বিমান। যাঁরা শুভেচ্ছা জানাচ্ছেন, তাঁদের ধন্যবাদ। যার যার জ্বলছে, বার্নলীয় শুভেচ্ছা রইল। যে মানসিক অবসাদগ্রস্ত পরশ্রীকাতর দলবদলু বরাহনন্দন ভুল প্রচার করছে, বাপের বেটা হলে পি আই এল করুক'।
তৃণমূলের অন্যতম শীর্ষনেতা হলেও পেশায় একটি বাংলা দৈনিকের সঙ্গে যুক্ত রয়েছেন কুণাল। এমনকী তৃণমূলের দলীয় মুখপত্রর দেখাভালের দায়িত্বও কুণালের কাঁধে দেওয়া হয়। সারদাকাণ্ডে দীর্ঘদিন জেলবন্দি থাকার পর ২০১৭ সালে তিনি জামিনে মুক্তি পান। মুখ্যমন্ত্রীর সফরসঙ্গী হয়ে স্পেন ও দুবাইয়ের যাওয়ার অনুমতি চেয়ে হাইকোর্টের দ্বারস্থ হন তৃণমূল নেতা। কলকাতা হাইকোর্ট তাঁকে বিদেশে যাওয়ার অনুমতি দিয়ে দেয় তখন। তৃণমূলের মুখপাত্র রাজ্যে সারদা মামলার অন্যতম অভিযুক্তাম এমন দাবি করে তাঁর বিদেশযাত্রা নিয়ে আপত্তি তোলে সিবিআই। কলকাতা হাই কোর্ট সেই আপত্তি খারিজ করে বলে যে বিদেশযাত্রা মৌলিক অধিকারের মধ্যে পড়ে। তারপরই কুণাল একের পর এক তাৎপর্যপূর্ণ পোস্ট করে চলেছেন।
মামলা করুন! চ্যালেঞ্জ ছুঁড়ে দিলেন কুণাল ঘোষ
পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে স্পেনের উদ্দেশ্যে উড়ে যাওয়ার আগে বিমানবন্দরে এক ছবিতে ধরা দেন সাংবাদিকরা। ছিলেন কুণাল ঘোষও। সেই থেকেই শুরু হয় তরজা।
Follow Us
নিজস্ব সংবাদদাতা: বিনিয়োগের লক্ষ্যে ১১ দিনের বিদেশ সফরে গিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। আজই দুবাই থেকে স্পেনের রাজধানী মাদ্রিদে পৌঁছে যাওয়ার কথা মুখ্যমন্ত্রীর। মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে সাংবাদিকদের বিদেশ সফরে যাওয়ার ছবি সামনে আসতেই জোরদার চলছে বিতর্ক। সরকারি টাকায় কেন সাংবাদিকদের বিদেশ নিয়ে যাওয়া হল, এই প্রশ্ন করছে অনেকেই। বিতর্কের মধ্যেই এবার নিন্দুকদের জবাব দিয়েছেন সাংবাদিক ও তৃণমূলের রাজ্য সাধারণ সম্পাদক কুণাল ঘোষ। সাংবাদিকদের বিদেশ সফরের পাশে দাঁড়িয়ে একাধিক পোস্ট করে চলেছেন তিনি।
পশ্চিমবঙ্গ সরকারের টাকায় মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে স্পেনের সফরে গিয়েছেন সাংবাদিকরা। এই অভিযোগ উড়িয়ে দিয়ে রীতিমতো চ্যালেঞ্জ ছুঁড়ে দিলেন কুণাল ঘোষ। ফেসবুকে লিখলেন, 'প্রসঙ্গ মুখ্যমন্ত্রীর স্পেন সফর। যে বা যারা প্রচার করছেন আমি বা সাংবাদিকরা সরকারের টাকায় সফরে গিয়েছি, জেনে বলছেন তো? সত্যি হলে হাইকোর্টে PIL করুন। না হলে সোশ্যাল মিডিয়ায় মিথ্যাচার বন্ধ করুন। আপনার জ্বলন আপনার মধ্যেই রাখুন। সাংবাদিকদের পিছনে সরকারের এক নয়া পয়সাও খরচ হচ্ছে না। কিছু হতাশ ঈর্ষাকাতর এসব রটাচ্ছে। ক্ষমতা থাকলে মামলা করুক। ওদের তো PIL করার অনেক আইনজীবী। সাহস থাকলে পোস্টে মিথ্যাচার না করে মামলা করুক। চ্যালেঞ্জ করলাম'।
শুধু তাই নয়, এর আগে আবার সোশ্যাল মিডিয়া কাঁপিয়ে সাংবাদিক তথা তৃণমূল মুখপাত্র কুণাল ঘোষ লেখেন, 'দুবাই থেকে এবার স্পেনের উড়ান ধরতে। সাংবাদিকরা। চেক ইন, পাতাল রেলে নির্দিষ্ট গেটে, তারপর বিমান। যাঁরা শুভেচ্ছা জানাচ্ছেন, তাঁদের ধন্যবাদ। যার যার জ্বলছে, বার্নলীয় শুভেচ্ছা রইল। যে মানসিক অবসাদগ্রস্ত পরশ্রীকাতর দলবদলু বরাহনন্দন ভুল প্রচার করছে, বাপের বেটা হলে পি আই এল করুক'।
তৃণমূলের অন্যতম শীর্ষনেতা হলেও পেশায় একটি বাংলা দৈনিকের সঙ্গে যুক্ত রয়েছেন কুণাল। এমনকী তৃণমূলের দলীয় মুখপত্রর দেখাভালের দায়িত্বও কুণালের কাঁধে দেওয়া হয়। সারদাকাণ্ডে দীর্ঘদিন জেলবন্দি থাকার পর ২০১৭ সালে তিনি জামিনে মুক্তি পান। মুখ্যমন্ত্রীর সফরসঙ্গী হয়ে স্পেন ও দুবাইয়ের যাওয়ার অনুমতি চেয়ে হাইকোর্টের দ্বারস্থ হন তৃণমূল নেতা। কলকাতা হাইকোর্ট তাঁকে বিদেশে যাওয়ার অনুমতি দিয়ে দেয় তখন। তৃণমূলের মুখপাত্র রাজ্যে সারদা মামলার অন্যতম অভিযুক্তাম এমন দাবি করে তাঁর বিদেশযাত্রা নিয়ে আপত্তি তোলে সিবিআই। কলকাতা হাই কোর্ট সেই আপত্তি খারিজ করে বলে যে বিদেশযাত্রা মৌলিক অধিকারের মধ্যে পড়ে। তারপরই কুণাল একের পর এক তাৎপর্যপূর্ণ পোস্ট করে চলেছেন।