নিজস্ব সংবাদদাতাঃ গতকাল শনিবার এসএলএসটি (SLST) চাকরি প্রার্থীদের ধর্নাস্থলে হাজির হন তৃণমূলের রাজ্য সাধারণ সম্পাদক কুণাল ঘোষ (Kunal Ghosh)। আর এই নিয়ে আজ বড় তথ্য দিলেন তিনি। আজ রবিবার এক লম্বা চওড়া টুইট বার্তায় কুণাল ঘোষ লেখেন, শনিবার গান্ধীমূর্তির সামনে নবম-দ্বাদশ শিক্ষক কর্মপ্রার্থীদের ধরণামঞ্চে কিছুক্ষণ। 1) তাঁরা আমাকে আমন্ত্রণ করেছিলেন। তাঁরা আমার সঙ্গে যোগাযোগ রাখেন। সরকার জট খোলার চেষ্টা করছে। জটিল আইনি জট রয়েছে। সমাধানের প্রক্রিয়া চলছে। 2) রাসমণি মেয়েটি ও কয়েকজন আমার কাছে প্রায়ই আসেন। টিভিতে রাসমণিকে মস্তকমুণ্ডন করতে দেখে আমার খারাপ লাগে। মানবিকতার কারণে আমি তাঁর কাছে যাই। 3) শিক্ষামন্ত্রী জানতেন আমি যাচ্ছি। জট খোলায় তিনিও আগ্রহী। তিনি ওঁদের সঙ্গে কথা বলেন ফোনে। সোমবার বৈঠক ঠিক হয়েছে। 4) আমি নিজে গিয়ে দেখেছি আন্দোলনকারীরা কোনো অশোভন আচরণ করেননি। বাম, বিজেপি, কংগ্রেস নেতাদের সঙ্গে আসা বহিরাগতরা শ্লোগান দিয়েছিল সামান্য। মিডিয়া তাদের দেখিয়েছে। আন্দোলনকারীরা আমাকে যথাযথ সম্মান ও সৌজন্য দেখান। দীর্ঘক্ষণ কথা হয়। বিরোধীরা ওখানে আমার যাওয়া সহ্য করতে পারেনি বলে লাফাচ্ছিল। তারা সমাধান চায় না, রাজনীতি চায়। আন্দোলনকারীরাই তাদের রাজনৈতিক শ্লোগানে আপত্তি করেন। তাঁরা নিজেদের দাবিতে দৃষ্টি আকর্ষণের চেষ্টা করে যাচ্ছেন। আমাকে কোনো অপ্রীতিকর অবস্থায় পড়তে হয়নি। কেউ আমার মুখের সামনে শ্লোগান দেননি। হ্যাঁ, মিডিয়া কিছু হইচই করেছে, সেটা তাদের কাজের অঙ্গ। 5) মুখ্যমন্ত্রী নিয়োগ চান। অভিষেক নিয়োগ চান। তিনি তো এদের সঙ্গে বসেছিলেন। প্রক্রিয়া এগিয়েছিল। ব্রাত্য নিয়োগ চান। কারুর বা কিছু লোকের জন্য জটিলতা হয়েছে। এই জটিলতা কাটাতে সর্বশক্তিতে চেষ্টা চলছে। সরকার আন্তরিক। আইনি জট কাটাতে কী করা যায়, ভাবছেন তাঁরা, দেখা যাক। আমি এবং আমরা সবাই চাই, জট খুলুক। আইনি সমস্যা কাটুক। নিয়োগ হোক।'
মাথা কামিয়ে প্রতিবাদ, 'সহ্য করতে পারেনি বলে লাফাচ্ছিল', বিস্ফোরক কুণাল
আবারও একবার বিস্ফোরক মন্তব্য করে শিরোনামে উঠে এলেন কুণাল ঘোষ।
Follow Us
নিজস্ব সংবাদদাতাঃ গতকাল শনিবার এসএলএসটি (SLST) চাকরি প্রার্থীদের ধর্নাস্থলে হাজির হন তৃণমূলের রাজ্য সাধারণ সম্পাদক কুণাল ঘোষ (Kunal Ghosh)। আর এই নিয়ে আজ বড় তথ্য দিলেন তিনি। আজ রবিবার এক লম্বা চওড়া টুইট বার্তায় কুণাল ঘোষ লেখেন, শনিবার গান্ধীমূর্তির সামনে নবম-দ্বাদশ শিক্ষক কর্মপ্রার্থীদের ধরণামঞ্চে কিছুক্ষণ। 1) তাঁরা আমাকে আমন্ত্রণ করেছিলেন। তাঁরা আমার সঙ্গে যোগাযোগ রাখেন। সরকার জট খোলার চেষ্টা করছে। জটিল আইনি জট রয়েছে। সমাধানের প্রক্রিয়া চলছে। 2) রাসমণি মেয়েটি ও কয়েকজন আমার কাছে প্রায়ই আসেন। টিভিতে রাসমণিকে মস্তকমুণ্ডন করতে দেখে আমার খারাপ লাগে। মানবিকতার কারণে আমি তাঁর কাছে যাই। 3) শিক্ষামন্ত্রী জানতেন আমি যাচ্ছি। জট খোলায় তিনিও আগ্রহী। তিনি ওঁদের সঙ্গে কথা বলেন ফোনে। সোমবার বৈঠক ঠিক হয়েছে। 4) আমি নিজে গিয়ে দেখেছি আন্দোলনকারীরা কোনো অশোভন আচরণ করেননি। বাম, বিজেপি, কংগ্রেস নেতাদের সঙ্গে আসা বহিরাগতরা শ্লোগান দিয়েছিল সামান্য। মিডিয়া তাদের দেখিয়েছে। আন্দোলনকারীরা আমাকে যথাযথ সম্মান ও সৌজন্য দেখান। দীর্ঘক্ষণ কথা হয়। বিরোধীরা ওখানে আমার যাওয়া সহ্য করতে পারেনি বলে লাফাচ্ছিল। তারা সমাধান চায় না, রাজনীতি চায়। আন্দোলনকারীরাই তাদের রাজনৈতিক শ্লোগানে আপত্তি করেন। তাঁরা নিজেদের দাবিতে দৃষ্টি আকর্ষণের চেষ্টা করে যাচ্ছেন। আমাকে কোনো অপ্রীতিকর অবস্থায় পড়তে হয়নি। কেউ আমার মুখের সামনে শ্লোগান দেননি। হ্যাঁ, মিডিয়া কিছু হইচই করেছে, সেটা তাদের কাজের অঙ্গ। 5) মুখ্যমন্ত্রী নিয়োগ চান। অভিষেক নিয়োগ চান। তিনি তো এদের সঙ্গে বসেছিলেন। প্রক্রিয়া এগিয়েছিল। ব্রাত্য নিয়োগ চান। কারুর বা কিছু লোকের জন্য জটিলতা হয়েছে। এই জটিলতা কাটাতে সর্বশক্তিতে চেষ্টা চলছে। সরকার আন্তরিক। আইনি জট কাটাতে কী করা যায়, ভাবছেন তাঁরা, দেখা যাক। আমি এবং আমরা সবাই চাই, জট খুলুক। আইনি সমস্যা কাটুক। নিয়োগ হোক।'