নিজস্ব সংবাদদাতাঃ বিস্ফোরক দাবি করল ইডি। ইডির দাবি অনুযায়ী, টাকার দিয়েই চাকরি পেতেন অযোগ্যরা। কিন্তু কীভাবে তাদের নাম স্কুল সার্ভিস কমিশনের প্যানেলের জন্য সুপারিশ করা হত? নিয়োগপত্রই আসত কী করে? আদালতে বড় তথ্য ফাঁস করল ইডি।
জানা যায় যে কমিশনের উপদেষ্টা কমিটির প্রাক্তন প্রধান শান্তিপ্রসাদ সিন্হার নির্দেশ মেনে ভুয়ো সুপারিশপত্র বানানোর কাজ করেন এসএসসির অস্থায়ী কর্মী সমরজিৎ আচার্য। ইডির চার্জশিটে নাম রয়েছে এই কর্মীর। 'মিডলম্যান' প্রসন্নকুমার রায়ের থেকে নিয়োগের সুপারিশ আসলে দুর্নীতি করতেন প্রদীপ সিং ওরফে ছোটু। অযোগ্য প্রার্থীর ভুয়ো সুপারিশপত্র 'প্রিন্ট' করিয়ে 'সফ্ট কপি' পর্ষদে জমা দেন সমরজিৎ। দফতরই অযোগ্য ১৮৩ জনকে ভুয়ো নিয়োগপত্র দিয়েছে। ২০২০ সালের ১৬ জুন সমরজিৎকে ছোটু ওই মেল করেন বলে দাবি করছে ইডি।