কমবে কি কলকাতার জল জমার সমস্যা ?

কলকাতার পাশের পুরসভা হলো মহেশতলা। বেহালা ও দক্ষিণ পশ্চিম কলকাতার বৃষ্টির জল খাল এর মধ্যে দিয়ে মহেশতলা মনিখালী পাম্পিং স্টেশন হয়ে গঙ্গায় গিয়ে পড়ে। এই ড্রেনেজ লাইনেই যদি থাকে গন্ডগোল তাহলে কি করে কমবে জল জমার সমস্যা? এই প্রশ্ন এই এলাকাগুলির বাসিন্দাদের একাংশের মনের। তাই এই সমস্যা সমাধান করতে এগিয়ে এলো কলকাতা পুরসভা। আজ তার শুভ সূচনা হয়।

author-image
Poulami Samanta
New Update
123

নিজস্ব সংবাদদাতা: কলকাতা পুরসভার বরো ১৫ র ১৩৩,১৩৪,১৩৫,১৩৬, ১৩৮,১৩৯ ও ১৪০ নং ওয়ার্ডের নিকাশি নালার জল পূদিরহাটি ও সন্তোষপুর ড্রেনেজ পাম্পিং স্টেশন হয়ে মনিখাল এ গিয়ে পড়ে। মনিখালে প্রবাহিত হয়ে হুগলি নদীতে গিয়ে পড়ে। কিন্তু মহেশতলার ভূগর্ভস্থ নিকাশি নালার ভিতর পলি জমে থাকার কারণে বর্ষার সময় সমগ্র এলাকা জলমগ্ন হয়ে পড়ে। তাই কলকাতা পুরসভা প্রায় ১৮ কোটি টাকা খরচ করে নিকাশি নালা ডিসিল্টিং এর কাজ আজ থেকে শুরু করল। এই কাজ শেষ করতে সময় লাগবে প্রায় আট মাস।
মহেশতলায় সন্তোষপুরে কারবালা অটো স্ট্যান্ডের কাছে এই কাজগুলির শুভ সূচনা  করলেন মাননীয় মহানাগরিক জনাব ফিরহাদ হাকিম। উপস্থিত ছিলেন মহেশতলা মিউনিসিপ্যালিটির চেয়ারম্যান শ্রী দুলাল দাস, মেয়র পারিষদ শ্রী তারক সিং ও বিভিন্ন ওয়ার্ডে পৌর  প্রতিনিধিরা। 
এই কাজ সম্পন্ন হলে পাহাড়পুর রোড, সন্তোষপুর রোড, গার্ডেনরিচ এলাকাতেও জল জমার সমস্যা থেকে মুক্তি পাবে এলাকাবাসী।  নেচার পার্ক থেকে মনিখাল, মাদার ডেইরি থেকে নিউ সন্তোষপুর রোড, নুটু বিহারী গার্লস হাইস্কুল থেকে পুডির হাটি পাম্পিং স্টেশন হয়ে নিউ সন্তোষপুর রোড এবং আরও বেশ কিছু অংশে ডিসিল্টিং-এর কাজ চলবে।