নিজস্ব সংবাদদাতা: মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে বৈঠক করছেন জুনিয়র চিকিৎসকরা। জুনিয়র চিকিৎসক অনিকেত মাহাতো বলেন, যৌন হেনস্থা থেকে চাঁদা আদায়, হেনস্থা--থ্রেট কালচারে কিছুই বাকি নেই। অনেকে অনেক কিছু বলতে পারে না, বলার জায়গাও নেই, অধ্যক্ষের ঘরে তালা, তাহলে কোথায় সুরক্ষা? পাশাপাশি জুনিয়র চিকিৎসকরা জানিয়ে দেন, আমরা কোনও বিরূপাক্ষ তৈরি হোক, তা চাই না।
যে ১০ দফা দাবি নিয়ে জুনিয়র চিকিৎসকরা আন্দোলন করেছিলেন, অনশন করছেন, তার মধ্যে অন্যতম মেডিক্যাল কলেজগুলোতে গণতান্ত্রিক উপায়ে নির্বাচন। শনিবার মুখ্যসচিব অনশন মঞ্চে যান। সেখানে মুখ্যসচিবের ফোন থেকে মুখ্যমন্ত্রীর ফোন থেকে জুনিয়র চিকিৎসকরা কথা বলেন। তখনই মুখ্যমন্ত্রী নবান্নে বিকেল পাঁচটার সময় বৈঠকের কথা জানিয়ে দেন। সেই সময় মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, সমস্ত মেডিক্যাল কলেজগুলোতে নির্বাচন তিন-চার মাসের আগে করা সম্ভব নয়। থ্রেট কালচার নিয়ে মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে জুনিয়র চিকিৎসকরা বৈঠক করছেন। মুখ্যমন্ত্রী বিনা প্রমাণে সাসপেন্ডের বিরোধিতা করেন । যদিও জানানো হয়েছে, প্রমাণ ও সিস্টেমের পরেই তাদের সাসপেন্ড করা হয়েছে।