নিজস্ব প্রতিবেদন : মুখ্যসচিবের আবেদনে সাড়া দিয়ে জুনিয়র ডাক্তাররা স্বাস্থ্য ভবনে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। দেবাশিস হালদার, আন্দোলনের মুখপাত্র, জানিয়েছেন যে তারা বৈঠকে গেলেও কোনওরকম বোঝাপড়া বা রফার জন্য প্রস্তুত নন। তিনি বলেন, "বৈঠকে যাওয়ার আগে আমরা কিছু বিষয় পরিষ্কার করতে চাই। স্বাস্থ্য ভবনে ৭:৪৫ মিনিটে পৌঁছানোর কথা বলা হয়েছে।" তিনি আরও যোগ করেন যে, "আমাদের আন্দোলন, যা গণ আন্দোলন, সেই চাপ সরকারের উপর পড়ছে। সিনিয়র চিকিৎসকেরা গণ ইস্তফা দিচ্ছেন এবং হাজার হাজার মানুষ আমাদের সমর্থন জানাচ্ছেন, যা সরকারের জন্য চিন্তার বিষয়।"
/anm-bengali/media/media_files/1000072592.jpg)
তবে দেবাশিস একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন উত্থাপন করেন: "মুখ্যসচিব কি আমাদের দ্বিতীয় দাবি, অর্থাৎ প্রিন্সিপাল হেলথ সেক্রেটারির অপসারণের বিষয়ে কিছু করতে পারবেন? আমরা তা জানি না।" তিনি উল্লেখ করেন যে, আমরণ অনশনরত সহযোদ্ধাদের স্বাস্থ্যের প্রতি উদ্বেগ জানিয়ে বলেন, "তাদের মানসিক শক্তি অটুট, কিন্তু আমরা উদ্বিগ্ন।"
/anm-bengali/media/media_files/1000070201.jpg)
তিনি বলেন, "মুখ্যসচিবের সঙ্গে আলোচনায় না যাওয়া মানে আমাদের সহযোদ্ধাদের প্রতি অন্যায় করা। আমরা তাঁদের মতামত নিয়ে এই বৈঠকে যোগ দিতে চলেছি।" এইভাবে, ডাক্তারদের আন্দোলন একটি নতুন পর্যায়ে প্রবেশ করেছে, যেখানে সরকারি কর্মকর্তাদের সঙ্গে সরাসরি আলোচনা তাদের দাবিগুলোর গুরুত্বকে বাড়িয়ে তুলছে।