অনুস্মিতা ভট্টাচার্য: আজ কোচবিহারে সভা করতে গিয়ে মঞ্চ থেকে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় দাবি করেন, 'আপনি কী খাবেন বিজেপি লিখে দেবে। চা খাও চায়ের সঙ্গে গোমূত্র খাও'। মুখ্যমন্ত্রীর এই দাবিকে একেবারে খণ্ডন করে দিয়ে তাঁকে হিন্দুত্ব বিরোধী বলে দাবি করলেন বিজেপি সাংসদ জগন্নাথ সরকার।
এএনএম নিউজের প্রতিনিধিকে তিনি ফোনে জানান, 'মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় আসলে হিন্দু বিরোধী ভোটকে অর্থাৎ ভারতীয় সংস্কৃতি বিরোধী ভোটকে ভোটব্যাঙ্কে পরিণত করার জন্য গোমূত্র খাওয়ার পরামর্শ দিচ্ছেন। কারণ গোমাতাকে শ্রদ্ধা করা ভারতবর্ষের সংস্কৃতির একটা অঙ্গ। আমরা যে সংস্কৃতির কথা বলি গীতা, গায়ত্রী, গঙ্গা, তুলসী এবং গৌ অর্থাৎ গরু তা ভারতবর্ষের মূল ভিত্তি। সেটাকে তিনি বিরোধিতা করেন আর তিনি নিজে নামাজ পড়েন। সেই কারণেই তিনি হিন্দুত্ব বিরোধী। হিন্দুত্ব কোনও নিজস্ব উপাসনা পদ্ধতির বিরুদ্ধে নয়, সমস্ত মানুষের জন্য। তাই তিনি সেগুলোকে অবহেলা বা খোঁচা মারার কাজ করেন। একাধারে জয় বাংলা স্লোগান দেন আর জঙ্গিদের উৎসাহিত করার জন্য কথা বলেন। সেই কারণে যত জঙ্গিযোগ পশ্চিমবাংলায় আছে। তাই উৎসাহ দেওয়ার জন্য এই বাতাবরণ তিনি তৈরি করছেন বাংলায়'।
EXCLUSIVE: 'নিজে নামাজ পড়েন'! মমতার 'চায়ের সঙ্গে গোমূত্র' মন্তব্যের পাল্টা দিলেন BJP সাংসদ
মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের 'চায়ের সঙ্গে গোমূত্র খাও' মন্তব্যকে তীব্র কটাক্ষ করলেন বিজেপি সাংসদ জগন্নাথ সরকার। কী দাবি করলেন তিনি? ক্লিক করে জেনে নিন এখানে।
Follow Us
অনুস্মিতা ভট্টাচার্য: আজ কোচবিহারে সভা করতে গিয়ে মঞ্চ থেকে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় দাবি করেন, 'আপনি কী খাবেন বিজেপি লিখে দেবে। চা খাও চায়ের সঙ্গে গোমূত্র খাও'। মুখ্যমন্ত্রীর এই দাবিকে একেবারে খণ্ডন করে দিয়ে তাঁকে হিন্দুত্ব বিরোধী বলে দাবি করলেন বিজেপি সাংসদ জগন্নাথ সরকার।
এএনএম নিউজের প্রতিনিধিকে তিনি ফোনে জানান, 'মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় আসলে হিন্দু বিরোধী ভোটকে অর্থাৎ ভারতীয় সংস্কৃতি বিরোধী ভোটকে ভোটব্যাঙ্কে পরিণত করার জন্য গোমূত্র খাওয়ার পরামর্শ দিচ্ছেন। কারণ গোমাতাকে শ্রদ্ধা করা ভারতবর্ষের সংস্কৃতির একটা অঙ্গ। আমরা যে সংস্কৃতির কথা বলি গীতা, গায়ত্রী, গঙ্গা, তুলসী এবং গৌ অর্থাৎ গরু তা ভারতবর্ষের মূল ভিত্তি। সেটাকে তিনি বিরোধিতা করেন আর তিনি নিজে নামাজ পড়েন। সেই কারণেই তিনি হিন্দুত্ব বিরোধী। হিন্দুত্ব কোনও নিজস্ব উপাসনা পদ্ধতির বিরুদ্ধে নয়, সমস্ত মানুষের জন্য। তাই তিনি সেগুলোকে অবহেলা বা খোঁচা মারার কাজ করেন। একাধারে জয় বাংলা স্লোগান দেন আর জঙ্গিদের উৎসাহিত করার জন্য কথা বলেন। সেই কারণে যত জঙ্গিযোগ পশ্চিমবাংলায় আছে। তাই উৎসাহ দেওয়ার জন্য এই বাতাবরণ তিনি তৈরি করছেন বাংলায়'।