নিজস্ব সংবাদদাতা: মোহাম্মদ সেলিমেরে বক্তব্যের ভিডিও সামনে এনে শোরগোল ফেলে দিলেন তরুণজ্যোতি তিওয়ারি।
তিনি বলেছেন, "স্মৃতি বেছে নেওয়া যায়, সহানুভূতি নয়!
মুর্শিদাবাদের সাম্প্রতিক দাঙ্গায় পুলিশের গুলিতে মারা যাওয়া এক দাঙ্গাকারীর নাম মোঃ সেলিম পরিষ্কার মনে রেখেছেন—ইজাজ। সেই ইজাজ, যে দাঙ্গা থামাতে গিয়ে নয়, বরং দাঙ্গায় জড়িয়ে পড়ে পুলিশের গুলিতে প্রাণ হারায়। কিন্তু অবাক ব্যাপার—যে হিন্দু ব্যক্তি হরগোবিন্দ দাস এবং তাঁর ছেলে চন্দন দাস—তাঁদের বাড়ি থেকে টেনে বের করে নৃশংসভাবে খুন করা হয়, তাঁদের নামটা সেলিম ‘ভুলে’ গেছেন।
এই কি বামপন্থীদের মানবতা?
ইজাজের জন্য ‘সহানুভূতি’, আর হরগোবিন্দ ও চন্দনের জন্য নিঃশব্দতা?
একজন নিরীহ হিন্দু পরিবারের রক্ত ঝরলো শুধুমাত্র তাদের ধর্মীয় পরিচয়ের জন্য, অথচ বামপন্থী সেলিম সাহেব হরগোবিন্দ দাসের নাম বেমালুম ভুলে অন্য একটা নাম বলে চালিয়ে দিলেন। তিনি মিডিয়ার সামনে মিথ্যে বলেছিলেন—“হরগোবিন্দ দাঙ্গা থামাতে গিয়ে মারা গেছেন।” অথচ তাঁর পরিবার FIR-এ স্পষ্ট করে লিখেছে—তাঁদের খুন করা হয়েছে। এমনকি আনিস খান, যিনি খোদ তৃণমূল ঘেঁষা ছিলেন, তাঁকে ‘বাম কর্মী’ বানিয়ে ব্যাপক বিপ্লব করেছিল এই গোষ্ঠীই।
ধর্ম দেখেই মুখ খোলে এদের, চোখে জল আসে পক্ষপাতের কাচের চশমা পরে। এটাই কি “ধর্মনিরপেক্ষতা”?
হরগোবিন্দ ও চন্দনের রক্ত এদেশের বিবেককে জাগাবে—এই আশা করি।"
তরুণজ্যোতি তিওয়ারির এই ট্যুইট ঘিরে চর্চা শুরু হয়েছে।
/anm-bengali/media/media_files/JNV2fzISVa0jWW7rcJ6j.jpg)