নিজস্ব প্রতিবেদন : ধর্মতলায় জুনিয়র ডাক্তারদের অনশন আজ দ্বাদশীতে পা রেখেছে। প্রথম দিন থেকেই স্নিগ্ধা হাজরা, অর্ণব মুখোপাধ্যায় এবং সায়ন্তনী ঘোষসহ ৬ জন ডাক্তার আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছেন। ৬ অক্টোবর থেকে উত্তরবঙ্গ মেডিক্যাল কলেজেও অনশন শুরু হয়েছে। বর্তমানে ধর্মতলা ও উত্তরবঙ্গ মিলিয়ে ৮ জন জুনিয়র ডাক্তার অনশনে রয়েছেন, যার মধ্যে কিছুজন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন।
/anm-bengali/media/media_files/6YoPftvBBe6Lf2pchSfV.jpg)
প্রতিদিনই তাদের শারীরিক অবস্থা পর্যবেক্ষণ করা হচ্ছে, এবং রিপোর্টে দেখা যাচ্ছে, শারীরিক অবস্থার অবনতি ঘটছে। জুনিয়র ডাক্তাররা জানান, সরকার তাদের বিষয়ে উদাসীন। এই অচলাবস্থা কবে কাটবে, তা এখনো অনিশ্চিত।
/anm-bengali/media/media_files/YIBofZKL54RxOZo6OiQe.jpg)
অনশনরত ডাক্তার স্পন্দন চৌধুরী মন্তব্য করেছেন, "মুখ্যমন্ত্রী যদি আমাদের মৃতদেহের উপর দিয়ে হেঁটে যেতে চান, যাবেন।" তিনি আরও বলেন, "সরকার আমাদের কথা শুনছে না এবং আলোচনায় বসতে চাইছে না।" তিনি সুপ্রিম কোর্টের বক্তব্যকে মিথ্যা দাবি করেছেন, বলছেন, জেলা হাসপাতালগুলোর অবস্থা তার প্রমাণ।
/anm-bengali/media/media_files/1000072592.jpg)
চৌধুরী জানান, গতকাল ১ লক্ষের বেশি লোক অনশন সমর্থনে আসেন, যা আন্দোলনের প্রতি মানুষের বিশ্বাসকে নির্দেশ করে। তিনি বলেন, "যদি সরকার আমাদের হাতে হাত না দেয়, তাহলে আমাদের এখানে দাঁড়িয়ে মরতে হবে।" এই পরিস্থিতিতে, জুনিয়র ডাক্তাররা নিজেদের আন্দোলনে দৃঢ়, এবং তাদের দাবির প্রতি সরকারের সাড়া না আসা পর্যন্ত তাদের লড়াই অব্যাহত রাখার সংকল্প ঘোষণা করেছেন।