নিজস্ব সংবাদদাতা: "লক্ষ্মীর ভাণ্ডারের টাকা দিয়ে ফোনে রিচার্জ করি বয় ফ্রেন্ডের সঙ্গে কথা বলি, তাই দিদিকেই ভোট দুবো" বলে হেসে ফেলল পিঙ্কি। লোকের বাড়িতে কাজ করে হয় রোজগার। সঙ্গে পান লক্ষ্মীর ভাণ্ডারের টাকা। স্বামী-সন্তান এমনকী নাতি, নাতনি নিয়ে ভরা সংসার এতেই চলে যায়।
বাঁকুড়া, পুরুলিয়ার গ্রামে এই ঘটছে।লক্ষ্মীর ভাণ্ডারের টাকা হল মেয়েদের শক্তি। যাতে টাকা বন্ধ না হয় সেই ভয়ে দিদিকেই আবার দেবে তারা ভোট।