BREAKING : সেনা, নৌ ও বায়ুসেনা- জবাব দিতে প্রস্তুত ভারতের তিন বাহিনী!
ধোয়ায় 'গ্যাসচেম্বার' হোটেল: সিঁড়িতে ছড়িয়ে ছিটিয়ে রয়েছে মৃতদেহ— প্রকাশ্যে বড়বাজার অগ্নিকাণ্ডে চাঞ্চল্যকর তথ্য
পহেলগাঁও হামলার জের, ভারতের পাল্টা হামলার আশঙ্কায় কাঁপছে পাকিস্তান! ২৪-৩৬ ঘণ্টার মধ্যে সামরিক পদক্ষেপের ইঙ্গিত
পুতিন কি সত্যিই শান্তি চান? ট্রাম্পের সন্দেহ... বললেন ভরসা নেই!
জঙ্গি হানার জেরে কড়া পদক্ষেপ! ভারত ছাড়তে বাধ্য ৭৮৬ পাকিস্তানি নাগরিক
৩০ এপ্রিল ২০২৫: মকর ও মীনের জীবনে আসছে বদলের হাওয়া! কী বলছে আজকের রাশিফল?
Breaking : বড়বাজার অগ্নিকাণ্ডে মৃত্যুর সংখ্যা বেড়ে দাঁড়ালো ১৪!
৩ রাশির ভাগ্যে বিরাট চমক! আপনি কি সেই ভাগ্যবান ব্যক্তি? জেনে নিন এক নজরে
তাপপ্রবাহের মাঝে আজ আকাশ ভাঙা ঝড়বৃষ্টি স্বস্তি দেবে আজ! ৭ জেলায় বজ্রবিদ্যুৎ সহ ঝড়বৃষ্টির সম্ভাবনা

কলকাতার বাতাসে বিষ মেশাচ্ছে ধুলো আর ধোঁয়া সমীক্ষায় ফাঁস হল দূষণের নয়া চিত্র, বিপদের ইঙ্গিত বিশেষজ্ঞদের

রাস্তার ধুলো, নির্মাণকাজ, শ্মশানের ধোঁয়া আর বস্তির কাঠ-কয়লার রান্নার ধোঁয়া—সব মিলিয়ে শহরের বায়ু আজ ‘প্রাণঘাতী’ স্তরে! NCAP টার্গেট আদৌ সম্ভব কি না, উঠছে প্রশ্ন।

author-image
Jaita Chowdhury
New Update
air-pollution-in-India_Hi-res

নিজস্ব সংবাদদাতা: কলকাতার বুকে বাতাস মানেই ধুলো আর বিষাক্ত ধোঁয়ার মিশ্রণ। সম্প্রতি ‘দ্য এনার্জি অ্যান্ড রিসোর্স ইনস্টিটিউট’ (টেরি)-এর করা সমীক্ষা সেই আশঙ্কাই সত্যি করে দিল। রাজ্য দূষণ নিয়ন্ত্রণ পর্ষদের নির্দেশে চালানো এই সমীক্ষা জানাচ্ছে, কলকাতার বায়ুতে ভাসমান PM10 আর সূক্ষ্ম PM2.5 কণিকার প্রধান উৎস রাস্তার ধুলো, নির্মাণস্থলের মাটি, বর্জ্য পোড়ানো আর শ্মশানের ধোঁয়া। শুধু তাই নয়, গ্রীষ্মকালে এই ধুলোর মাত্রা আরও বেড়ে যায়। বস্তি এবং ছোট খাবারের দোকানে কাঠ-কয়লার ধোঁয়া থেকেও বিপুল পরিমাণে এই দূষণ বাড়ছে। PM2.5-এর প্রায় 29 শতাংশ এবং PM10-এর 18 শতাংশ এই রান্নার ধোঁয়া থেকেই ছড়াচ্ছে। এর পাশাপাশি গাড়ি ও কলকারখানার ধোঁয়া তো রয়েছেই। সমীক্ষা স্পষ্ট বলছে, কলকাতা পুর এলাকার কেন্দ্রে দূষণের মাত্রা সবচেয়ে বেশি।  

 

aaaaa

 

এই সংকটের মোকাবিলায় কেন্দ্র ইতিমধ্যে শুরু করেছে NCAP প্রকল্প, লক্ষ্য 2026 সালের মধ্যে শহরের PM10 দূষণ 40 শতাংশ কমানো। যদিও বিশেষজ্ঞরা জানাচ্ছেন, এই লক্ষ্য তখনই সফল হবে, যদি প্রশাসনিক কড়াকড়ির পাশাপাশি নাগরিক সচেতনতা বাড়ে। রাস্তার ধুলো নিয়ন্ত্রণ, নির্মাণস্থলে পর্দা টানা, বর্জ্য পোড়ানো বন্ধ আর পরিচ্ছন্ন জ্বালানি ব্যবহারে গুরুত্ব না দিলে, ভবিষ্যতে শ্বাসপ্রশ্বাসই হয়ে উঠবে কলকাতাবাসীর বড় চ্যালেঞ্জ! পরিবেশবিদদের মতে, সময় থাকতেই রাস্তাঘাট থেকে শুরু করে নির্মাণ আর বর্জ্য ব্যবস্থাপনা ঠিক না করলে এই মহানগর বাঁচানো কঠিন।