নিজস্ব সংবাদদাতা: জুনিয়র চিকিৎসকরা ধর্মতলায় মেট্রো চ্যানেলের সামনে অনশন করছেন। তার বিরোধিতা করে এক আইনজীবী আদলতের দ্বারস্থ হয়েছেন। আদালতে ওই আইনজীবী দাবি করেছেন, ধর্মতলায় রাস্তার একাংশ জুড়ে আন্দোলন করছেন জুনিয়র ডাক্তাররা। তার জেরে গাড়ি চলাচলের ক্ষেত্রে সমস্যা হচ্ছে। ব্যাহত হচ্ছে গাড়ি চলাচল। তাই রাস্তা ছেড়ে যাতে আন্দোলন করা হয়, সেই বিষয়ে তিনি আদালতের দ্বারস্থ হন। এই প্রসঙ্গে কী বলল হাইকোর্ট
হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতি বলেন, আরজি কর মেডিক্যাল কলেজ এবং হাসপাতাল সংক্রান্ত মামলা সুপ্রিম কোর্টের অধীনে রয়েছে। তাই এই সংক্রান্ত কোনও বিষয়ে হাইকোর্ট হস্তক্ষেপ করতে পারবে না। এর ফলে জুনিয়র চিকিৎসকদের এই আন্দোলনে কোনও বাধা রইল না। তাঁরা আমরণ অনশনের কর্মসূচি চালিয়ে যেতে পারবেন।
আপাতত সাত জন জুনিয়র চিকিৎস অনশনে যোগ দিয়েছেন। প্রথম দফায় ছয় জন জুনিয়র চিকিৎসক আন্দোলনে যোগ দিয়েছেন। রবিবার বিকেলে আরজি কর মেডিক্যাল কলেজের জুনিয়র চিকিৎস অনিকেত মাহাতো এই অনশনে যোগ দিয়েছেন। তবে জুনিয়র চিকিৎসকদের সঙ্গে পুলিশের বচসা লেগেই রয়েছে। জুনিয়র চিকিৎসকদের অনশন মঞ্চ বাঁধতে দিতে বাধা দিয়েছে পুলিশ। বায়োটয়লেট নিয়েও পুলিশের সঙ্গে আন্দোলনরত জুনিয়র চিকিৎসকরা জড়িয় পড়েন।