নিজস্ব সংবাদদাতা: এবার কংগ্রেসের বিরুদ্ধে বড় তথ্য সামনে আনলেন তরুণজ্যোতি তিওয়ারি।
তিনি বলেছেন, "ভারতের গণতন্ত্র বারবার কংগ্রেসের শাসনে আঘাত পেয়েছে। বিশেষত নেহেরু ও ইন্দিরা গান্ধীর সময়ে সংবিধান, গণতন্ত্র ও সার্বভৌমত্ব বারবার রাজনৈতিক স্বার্থে ব্যবহৃত হয়েছে। কিছু উল্লেখযোগ্য উদাহরণ:
১. ধারা ৩৫৬-এর অপব্যবহার:
নেহেরু এই ধারা ৬ বার, আর ইন্দিরা গান্ধী প্রায় ৫০ বার ব্যবহার করে বিরোধী রাজ্য সরকার ভেঙে দেন।
২. ১৯৭৫-এর জরুরি অবস্থা:
ইন্দিরা গান্ধীর জরুরি অবস্থায় মৌলিক অধিকার স্থগিত, সংবাদমাধ্যমে সেন্সরশিপ, ও মানবাধিকার লঙ্ঘিত হয়।
৩. বিচারব্যবস্থার হস্তক্ষেপ:
জাস্টিস এইচ আর খন্নাকে প্রধান বিচারপতি হতে দেওয়া হয়নি। বিচারব্যবস্থার ওপর কংগ্রেসের চাপ সুস্পষ্ট।
৪. শাহবানু মামলা:
মুসলিম মহিলাদের অধিকার খর্ব করতে সংবিধান সংশোধন করা হয়।
৫. Aksai Chin বিতর্ক:
নেহেরু ভারতের ভূখণ্ড চীনকে ছেড়ে দিয়ে বলেন, "Not a blade of grass grows there," যা ভারতের সার্বভৌমত্বের প্রতি অবজ্ঞা।
৬. The Mitrokhin Archive:
এই বইয়ে উল্লেখ রয়েছে কংগ্রেসের বিদেশি গোয়েন্দা সংস্থার সঙ্গে আপসের কথা।
কংগ্রেসের ইতিহাস প্রমাণ করে, সংবিধান ও গণতন্ত্র তাদের কাছে রাজনৈতিক স্বার্থসিদ্ধির মাধ্যম ছিল। এদের ইতিহাস এই অল্প কয়েকটা শব্দে লেখা সম্ভব নয়।। এদের রাজনীতি দেশের স্বার্থে নয় এদের রাজনীতি ছিল একমাত্র এদের পরিবারের স্বার্থে।। ফিরোজ খানের বংশধররা গান্ধী surname নিয়ে দেশের মানুষকে শুধুমাত্র বোকা বানিয়েছে।। ভারতবর্ষের সংবিধানকে এরা ইচ্ছামত ব্যবহার করে নিজেদের স্বার্থসিদ্ধি করেছে।।"
তার এই ট্যুইট ঘিরে শোরগোল শুরু হয়েছে।
. . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . .