নিজস্ব সংবাদদাতা: পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভায় কাল পাশ হয়ে গেল ধর্ষণ বিরোধী বিল অপরাজিতা। এই সম্পর্কে বিজেপি নেতা ডাঃ অনির্বাণ গাঙ্গুলি মুখ খুললেন।
/anm-bengali/media/post_attachments/e791dbfa9a82978cf86b78c5b6740e1834e156d2566bc8e11135a1810be8d0e9.jpg)
তিনি বলেছেন, "আমি মনে করি এটি হাস্যকর যে গতকাল বিধানসভায় মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়, যার পদত্যাগ সমগ্র রাজ্য দাবি করছে তিনিই প্রধানমন্ত্রী, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী, স্বাস্থ্যমন্ত্রী এবং অন্যান্য বিজেপি শাসিত রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীদের পদত্যাগের আহ্বান জানিয়েছেন। আমি মনে করি এটা হাস্যকর"।
/anm-bengali/media/media_files/geBApClxUttsjjM6EZ26.jpg)
এরপর তিনি বলেন, "তিনি হয়তো মানসিক ভারসাম্য হারিয়ে ফেলছেন চাপে। আসল বিষয়টি হল, কেন্দ্রীয় মন্ত্রী কিরেন রিজিজুর চিঠি, যা ২০২১ সালের মে মাসে তাকে লেখা হয়েছিল, তার চিঠির জবাবে তাকে স্পষ্টভাবে বলেছিল যে কেন্দ্র বিশেষ ফাস্ট-ট্র্যাক আদালত এবং পকসো আদালতের বিধান তৈরি করেছে এবং পশ্চিমবঙ্গকেও তা স্থাপন করতে হবে। ১২৩ টি বিশেষ ফাস্ট-ট্র্যাক আদালত এবং POCSO আদালত প্রতিটি জেলায় যেখানে মুলতুবি মামলা ১০০ টি বিচারাধীন। এগুলি বিশেষভাবে স্পনসর করা কেন্দ্রীয় স্কিম, এই অর্থে যে এই আদালতগুলি স্থাপনের জন্য কেন্দ্র সম্পূর্ণরূপে সমস্ত সংস্থান সরবরাহ করতে চলেছে। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় কেবল সেই চিঠির জবাব দেননি, তাঁর ন্যূনতম শালীনতা এবং সৌজন্য ছিল না, প্রতিটি জেলায় ফাস্ট-ট্র্যাক বিশেষ আদালত এবং পকসো আদালত এবং এরকম ১২৩ টি আদালত স্থাপনের বিষয়ে কোনও ফলোআপ পদক্ষেপ ছিল না। তাই আমি মনে করি মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বাঙালি, পশ্চিমবঙ্গ, সমগ্র দেশকে ডুবিয়েছেন...তাকে পদত্যাগ করতে হবে"।
/anm-bengali/media/media_files/6H4CZgXXm3phPuYy2IsV.webp)