নিজস্ব প্রতিবেদন : ঘূর্ণিঝড় দানা বর্তমানে শক্তিশালী অবস্থায় রয়েছে এবং এটি বৃহস্পতিবার রাতে অথবা শুক্রবার ভোরে ওড়িশার ভিতর কনিকা থেকে ধামারা বন্দরের দিকে আছড়ে পড়বে। আলিপুর আবহাওয়া দফতর ৯ নম্বর বিপদ সংকেত জারি করেছে, যা "ভেরি ডেঞ্জারাস" নির্দেশ করে, এবং এটি সাধারণত সেইসব পরিস্থিতিতে জারি করা হয় যখন ঘূর্ণিঝড়ের গতিপথের ডান দিকে কোনো বন্দর বা এলাকা পড়ে।
/anm-bengali/media/media_files/2024/10/23/rmR9Vufuwte3SsFV7X0V.jpg)
এই সংকেতের অর্থ হলো ওই অঞ্চলে তীব্র ক্ষতির সম্ভাবনা রয়েছে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ঘূর্ণিঝড়ের গতিপথের ডান দিকে থাকা অঞ্চলগুলিতে সাধারণত ঝড়ের তীব্রতা বেশি হয়, ফলে পূর্ব মেদিনীপুর এবং দক্ষিণ চব্বিশ পরগণায় ক্ষয়ক্ষতির আশঙ্কা রয়েছে। তবে, আলিপুর আবহাওয়া দফতর জানিয়েছে যে, দানার শক্তি আমফানের তুলনায় অনেক কম। তাদের মতে, এটি ঘূর্ণিঝড় রেমালের সমান হবে। তারা সাধারণ জনগণকে সতর্ক থাকার এবং প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি নিতে আহ্বান জানিয়েছেন।
/anm-bengali/media/media_files/XTEGCqyEUTdNzRsRGm1s.jpg)
আবহাওয়া দফতরের বিশেষজ্ঞদের মতে, এই ঘূর্ণিঝড়ের ফলে প্রবল বৃষ্টি, বাতাসের গতি বৃদ্ধি এবং সমুদ্রের জলোচ্ছ্বাসের আশঙ্কা রয়েছে। স্থানীয় প্রশাসন ইতোমধ্যেই জরুরি পরিষেবা প্রস্তুত করতে শুরুকরেছে।