নিজস্ব প্রতিবেদন : পাঁচ দিনের জ্বর নিয়ে ভর্তি হয়েছিল মৃত রঞ্জনা সাউ। ছয়-সাত ঘন্টা পড়ে থাকলেও দেখেনি কোনো সিনিয়র চিকিৎসক। জুনিয়ার চিকিৎসকরা কোনোমতে দেখে ফেলে রেখেছিল। মৃতের পরিবারের দাবি, যখন রোগীকে ভর্তি করা হয় তখন রোগীর অবস্থা ভালই ছিল।
/anm-bengali/media/media_files/1000063583.jpg)
ঘটনা সূত্রে জানা যায়, যখন ওই মহিলাকে হাসপাতালে ভর্তি করে তখন তার অবস্থা ভালোই ছিল। ৬-৭ ঘন্টা কোনরকম চিকিৎসা না পাওয়ায় রোগীর অবস্থা ক্রমাগত খারাপ হতে শুরু করলে তখনো কোনো যথাযথ পদক্ষেপ নেয়নি জুনিয়র চিকিৎসকরা। বরং উল্টে রোগীর পরিবারের লোকদের নানা কথা বুঝিয়ে তাদের উপর চিৎকার করে বের করে দেওয়া হয়। এরপর রোগী মারা গেলে যখন মৃতের পরিবারের লোক বিক্ষোভ দেখায় তখন জুনিয়র ডাক্তাররা নিরাপত্তার দাবি করে এবং নিজেদের দোষ এড়িয়ে যেতে চায়।
/anm-bengali/media/media_files/1000063584.jpg)
জুনিয়র চিকিৎসকদের বিরুদ্ধে স্থানীয় থানায় অভিযোগ দায়ের করেছে মৃতের পরিবার। এই প্রসঙ্গে জুনিয়র ডাক্তারদের চিকিৎসার বিরুদ্ধে আঙ্গুল উঠছে। একদিকে আরজিকর কান্ড নিয়ে জুনিয়র চিকিৎসকরা নিরাপত্তা দাবি করছে কিন্তু তারা ঠিকমত পরিষেবা প্রদান করছে কিনা তা নিয়ে উঠছে নানান প্রশ্ন। এই ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে স্থানীয় পুলিশ তদন্ত নেমেছে এবং মৃতের পরিবারকে আশ্বাস দিয়েছে যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়ার।