নিজস্ব সংবাদদাতা: ঘূর্ণিঝড়ে কত ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে, সেই নিয়ে বিভিন্ন জেলার জেলাশাসকদের সঙ্গে এদিন ভার্চুয়াল বৈঠক করেন মমতা। সেই বৈঠকেই মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ঘাটাল মাস্টারপ্ল্যানের প্রসঙ্গ তোলেন। তিনি বলেন, ঘাটাল মাস্টার প্ল্যানের ডিটেলড প্রোজেক্ট রিপোর্ট (ডিপিআর) তৈরি হয়ে গিয়েছে বলে জানান। মুখ্যমন্ত্রী বলেন, “ঘাটাল মাস্টার প্ল্যানের ডিপিআর হয়ে গিয়েছে। ৪০০ কোটি টাকার কাজ অলরেডি হয়েছে। আমরা চাই ২ বছরের মধ্যে কাজটা সম্পূর্ণ হোক।”
এদিন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, “ঝাড়খণ্ডে বৃষ্টি হলেই ডিভিসি জল ছেড়ে দিচ্ছে। মানুষের ঘরবাড়ি ভেঙে যাচ্ছে। ঘাটালে মানুষের ঘরবাড়ি ডুবে যাচ্ছে।” প্রসঙ্গত, গতকাল রাত-ভোর প্রবল বৃষ্টি হয় কলকাতা সহ দক্ষিণবঙ্গের একাধিক জায়গায়। শুক্রবারও সারারাত বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। ইতিমধ্যে কলকাতার একাধিক রাস্তা জলমগ্ন। নতুন করে প্রবল বৃষ্টির জেরে কলকাতার জল যন্ত্রণা আরও বাড়বে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। অন্যদিকে, ফিরহাদ হাকিম বলেছেন, বৃষ্টি তিন থেকে চর ঘণ্টার জন্য বন্ধ হয়ে গেলে কলকাতার সমস্ত জলমগ্ন রাস্তা থেকে জল নেমে যাবে। অন্যদিকে প্রবল বৃষ্টির জেরে সবজির দাম হু হু করে বেড়ে গিয়েছে বলে জানা গিয়েছে।
কতদিনে ঘাটাল মাস্টারপ্ল্যানের কাজ শেষ হবে! কী বলছেন মুখ্যমন্ত্রী
ঘূর্ণিঝড়ে কত ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে, সেই নিয়ে বিভিন্ন জেলার জেলাশাসকদের সঙ্গে এদিন ভার্চুয়াল বৈঠক করেন মমতা। সেই বৈঠকেই মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ঘাটাল মাস্টারপ্ল্যানের প্রসঙ্গ তোলেন।
Follow Us
নিজস্ব সংবাদদাতা: ঘূর্ণিঝড়ে কত ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে, সেই নিয়ে বিভিন্ন জেলার জেলাশাসকদের সঙ্গে এদিন ভার্চুয়াল বৈঠক করেন মমতা। সেই বৈঠকেই মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ঘাটাল মাস্টারপ্ল্যানের প্রসঙ্গ তোলেন। তিনি বলেন, ঘাটাল মাস্টার প্ল্যানের ডিটেলড প্রোজেক্ট রিপোর্ট (ডিপিআর) তৈরি হয়ে গিয়েছে বলে জানান। মুখ্যমন্ত্রী বলেন, “ঘাটাল মাস্টার প্ল্যানের ডিপিআর হয়ে গিয়েছে। ৪০০ কোটি টাকার কাজ অলরেডি হয়েছে। আমরা চাই ২ বছরের মধ্যে কাজটা সম্পূর্ণ হোক।”
এদিন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, “ঝাড়খণ্ডে বৃষ্টি হলেই ডিভিসি জল ছেড়ে দিচ্ছে। মানুষের ঘরবাড়ি ভেঙে যাচ্ছে। ঘাটালে মানুষের ঘরবাড়ি ডুবে যাচ্ছে।” প্রসঙ্গত, গতকাল রাত-ভোর প্রবল বৃষ্টি হয় কলকাতা সহ দক্ষিণবঙ্গের একাধিক জায়গায়। শুক্রবারও সারারাত বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। ইতিমধ্যে কলকাতার একাধিক রাস্তা জলমগ্ন। নতুন করে প্রবল বৃষ্টির জেরে কলকাতার জল যন্ত্রণা আরও বাড়বে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। অন্যদিকে, ফিরহাদ হাকিম বলেছেন, বৃষ্টি তিন থেকে চর ঘণ্টার জন্য বন্ধ হয়ে গেলে কলকাতার সমস্ত জলমগ্ন রাস্তা থেকে জল নেমে যাবে। অন্যদিকে প্রবল বৃষ্টির জেরে সবজির দাম হু হু করে বেড়ে গিয়েছে বলে জানা গিয়েছে।