নিজস্ব সংবাদদাতা: চাকরিহারা শিক্ষক-শিক্ষিকাদের উপর পুলিশি লাঠিচার্জের ঘটনায় ক্ষোভ ছড়ালেও, আন্দোলনের সময় ও প্রেক্ষাপট নিয়ে প্রশ্ন তুললেন শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসু। বুধবার বিকাশ ভবনে সাংবাদিক সম্মেলনে তিনি বলেন, "আন্দোলনের জন্য দিন পড়ে রয়েছে, সেই সময় আন্দোলন হলে ভাল হতো।"
শিক্ষামন্ত্রীর বক্তব্য, "ঘটনাটা নিঃসন্দেহে দুর্ভাগ্যজনক ও নিন্দনীয়। তবে সেই দিনই মুখ্যমন্ত্রী নেতাজি ইনডোরে বার্তা দেওয়ার পর ডিআই অফিসে যাওয়ার প্রয়োজন ছিল কি?" তিনি জানান, ওইদিনই আন্দোলনকারী চাকরিপ্রার্থীদের নেতৃস্থানীয়দের সঙ্গে তাঁর বৈঠক হয়েছে। সেখানে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল, চলতি সপ্তাহের শুক্রবার বা শনিবার আরও একটি বৈঠক হবে, এবং দ্রুততম সময়ের মধ্যে আইনি প্রক্রিয়ার মাধ্যমে যোগ্য চাকরিপ্রার্থীদের চাকরি ফেরানোর পথ খোঁজা হবে।
/anm-bengali/media/media_files/OnBSWHA2tIfz3FEhvvtY.jpg)
ব্রাত্য বসুর মন্তব্য, "আপনারা যে সরকারের কাছে দাবি করছেন, সেই সরকারই তো আপনাদের সাহায্য করছে। এসএসসি-র সঙ্গে আমাদের নিয়মিত বৈঠক হচ্ছে। তাহলে আন্দোলন কিছুদিনের জন্য স্থগিত রাখা যেত। সেজন্য তো দিন পড়ে রয়েছে। আন্দোলনের ধরনে এমন কিছু করা উচিত নয়, যাতে সরকার হাত গুটিয়ে নেয়।"
তিনি আরও বলেন, "ওনারা যাই করুন, আমরা যোগ্য অথচ বঞ্চিত প্রার্থীদের পাশে থাকব। ধৈর্য রাখা উচিত। কেউ প্ররোচনা দিলে সেটাকে সংবরণ করা উচিত।"
শিক্ষামন্ত্রীর এই বক্তব্য ঘিরে ইতিমধ্যেই রাজনৈতিক মহলে শুরু হয়েছে নতুন করে বিতর্ক। আন্দোলনকারীদের তরফে এখনও কোনও আনুষ্ঠানিক প্রতিক্রিয়া পাওয়া না গেলেও, লাঠিচার্জ এবং সরকারের অবস্থান নিয়ে ক্ষোভ বহাল।
আন্দোলনের জন্য সময় পড়ে রয়েছে! শিক্ষামন্ত্রীর মন্তব্যে নতুন করে বিতর্ক
বিকাশ ভবনে সাংবাদিক সম্মেলনে শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসু বলেন, "আন্দোলনের জন্য দিন পড়ে রয়েছে, সেই সময় আন্দোলন হলে ভাল হতো।"
নিজস্ব সংবাদদাতা: চাকরিহারা শিক্ষক-শিক্ষিকাদের উপর পুলিশি লাঠিচার্জের ঘটনায় ক্ষোভ ছড়ালেও, আন্দোলনের সময় ও প্রেক্ষাপট নিয়ে প্রশ্ন তুললেন শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসু। বুধবার বিকাশ ভবনে সাংবাদিক সম্মেলনে তিনি বলেন, "আন্দোলনের জন্য দিন পড়ে রয়েছে, সেই সময় আন্দোলন হলে ভাল হতো।"
শিক্ষামন্ত্রীর বক্তব্য, "ঘটনাটা নিঃসন্দেহে দুর্ভাগ্যজনক ও নিন্দনীয়। তবে সেই দিনই মুখ্যমন্ত্রী নেতাজি ইনডোরে বার্তা দেওয়ার পর ডিআই অফিসে যাওয়ার প্রয়োজন ছিল কি?" তিনি জানান, ওইদিনই আন্দোলনকারী চাকরিপ্রার্থীদের নেতৃস্থানীয়দের সঙ্গে তাঁর বৈঠক হয়েছে। সেখানে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল, চলতি সপ্তাহের শুক্রবার বা শনিবার আরও একটি বৈঠক হবে, এবং দ্রুততম সময়ের মধ্যে আইনি প্রক্রিয়ার মাধ্যমে যোগ্য চাকরিপ্রার্থীদের চাকরি ফেরানোর পথ খোঁজা হবে।
ব্রাত্য বসুর মন্তব্য, "আপনারা যে সরকারের কাছে দাবি করছেন, সেই সরকারই তো আপনাদের সাহায্য করছে। এসএসসি-র সঙ্গে আমাদের নিয়মিত বৈঠক হচ্ছে। তাহলে আন্দোলন কিছুদিনের জন্য স্থগিত রাখা যেত। সেজন্য তো দিন পড়ে রয়েছে। আন্দোলনের ধরনে এমন কিছু করা উচিত নয়, যাতে সরকার হাত গুটিয়ে নেয়।"
তিনি আরও বলেন, "ওনারা যাই করুন, আমরা যোগ্য অথচ বঞ্চিত প্রার্থীদের পাশে থাকব। ধৈর্য রাখা উচিত। কেউ প্ররোচনা দিলে সেটাকে সংবরণ করা উচিত।"
শিক্ষামন্ত্রীর এই বক্তব্য ঘিরে ইতিমধ্যেই রাজনৈতিক মহলে শুরু হয়েছে নতুন করে বিতর্ক। আন্দোলনকারীদের তরফে এখনও কোনও আনুষ্ঠানিক প্রতিক্রিয়া পাওয়া না গেলেও, লাঠিচার্জ এবং সরকারের অবস্থান নিয়ে ক্ষোভ বহাল।