সাইরেন বাজছে— চন্ডীগড়ে হামলার আশঙ্কা, মোহালির সীমান্ত এলাকায় সতর্কতা জারি
ভারতীয় সেনার গুলিতে ৭ জইশ-ই-মোহাম্মদ জঙ্গি নিহত, জম্বুতে বড় সাফল্য
চন্দ্রভাগা নদীর চারটি লক গেট খুলল ভারত, পাকিস্তানের শিয়ালকটের জলস্তর বৃদ্ধি
ভারতের ত্রিশক্তি আক্রমণে পাকিস্তান বিপর্যস্ত! তিন বাহিনীর প্রধানের সঙ্গে জরুরী বৈঠকে প্রতিরক্ষা মন্ত্রী
পিওকে-তে একের পর এক বাঙ্কার গুঁড়িয়ে দিল ভারত, উত্তেজনা তুঙ্গে
করাচি থেকে পুঞ্চ—দু’মুখে পাকিস্তানকে জবাব দিল ভারতীয় সেনা
জম্বুতে ফের বিস্ফোরণ— ভোর হতেই কেঁপে উঠল গোটা শহর
দোকান ভাঙল, গাড়ি জ্বলল—জম্মু সীমান্তে পাকিস্তানের উসকানিমূলক শেলিং
জয়সলমেরে পাকিস্তানি ড্রোন ধ্বংস, বললেন স্থানীয়রা—"ভয় নেই, সেনার উপর ভরসা আছে"

চাকরিহারাদের লাঠিচার্জ! এবার লালবাজারে গিয়ে বিক্ষোভ বিজেপি বিধায়কদের

চাকরিহারাদের লাঠিচার্জের বিরুদ্ধে এবার লালবাজার অভিযানে বিজেপি বিধায়করা।

author-image
Tamalika Chakraborty
New Update
lalbazar.jpg

নিজস্ব সংবাদদাতা: চাকরির দাবিতে ফের উত্তাল রাজ্য। বুধবার কসবায় ডিআই অফিস চত্বরে বিক্ষোভে নামেন চাকরিহারা শিক্ষক-শিক্ষিকারা। অভিযোগ, তারা যখন জোর করে অফিস চত্বরে প্রবেশ করেন, তখনই পুলিশ মারমুখী হয়ে ওঠে এবং বিক্ষোভকারীদের উপর চালানো হয় বেপরোয়া লাঠিচার্জ।

চাকরিহারারা বলেন, “আমরা তো আপনাদের সন্তানদের পড়াই। আমাদের উপর এই নির্দয়তা কেন?” এক শিক্ষিকার আক্ষেপ, “আজ আমাদের ক্লাসরুমে থাকার কথা ছিল। কিন্তু আজ আমরা রাস্তায়, পুলিশের লাঠির সামনে।”

এই ঘটনার জেরে রাজনৈতিক মহলেও শুরু হয় তীব্র প্রতিক্রিয়া। লালবাজারের সামনে বিক্ষোভে নামেন বিজেপি বিধায়ক শঙ্কর ঘোষ, অগ্নিমিত্রা পাল সহ অন্যান্যরা। তাঁদের অভিযোগ, পুলিশ নির্মমভাবে শিক্ষক-শিক্ষিকাদের উপর লাঠিচার্জ করেছে।

b928a6d3-4171-4159-9772-057f1bddbc93

পরে পুলিশ ওই বিজেপি নেতাদের গ্রেপ্তার করে প্রিজন ভ্যানে তোলে, যার জেরে চাঞ্চল্য ছড়ায়। কিছু সময় পরেই লালবাজারে এসে উপস্থিত হন ময়নার বিজেপি বিধায়ক অশোক দিন্দা। তিনি পুলিশের কাছে ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, “আমি একা এসেছি, তবু ঢুকতে দিচ্ছে না। বিজেপি বিধায়ক হয়েও কেন আমি ঢুকতে পারব না?”

তিনি আরও বলেন, “এটাই এখন রাজ্যের হিসাব, প্রতিবাদ করলেই মার। পুলিশ দিয়ে আন্দোলনকারীদের দমন করা হচ্ছে।” রাজ্যের একাধিক জেলা— কোচবিহার, বারাসত, কৃষ্ণনগর, শিলিগুড়ি, মুর্শিদাবাদ— ইতিমধ্যেই বিক্ষোভ ও উত্তেজনার আঁচে জ্বলছে কসবায় এক শিক্ষক বলেন, “পেটে আগুন জ্বলছে, এবার সারা বাংলায় আগুন জ্বলবে।” আরও এক শিক্ষিকার কথায়, “ওদিকে প্রতিশ্রুতি দিচ্ছেন, আর এখানে পুলিশ দিয়ে আমাদের মারছেন। আমরা ন্যায্য দাবি চাইতে এসেছি।”