নিজস্ব সংবাদদাতা: বিজেপির যুব নেতা তরুণ জ্যোতি তিওয়ারি টুইট করে বলেন, "CBI এর ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন করা উচিত ঠিক তেমনি RG Kar খুন এবং ধর্ষণ মামলায় আরো কিছুজনের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন করা উচিত।।
ময়নাতদন্তে সন্তুষ্টির গুণগান গাইতে গাইতে বাম এবং অতিবামের ছানারা এমন অভিনয় করেছিল যেন তারা সত্যের ধ্বজাধারী। অথচ, সেমিনার হলের পাশের ঘর ভাঙার নির্দেশে সই করা থেকে শুরু করে ময়নাতদন্তের রিপোর্ট নিয়ে গোপন চুক্তি করার ইতিহাস তাদের মুখোশ খুলে দিয়েছে। প্রশ্ন হলো, যে দুর্নীতির ঘুণে হাসপাতালটাকে খেয়ে ফেলেছে, সেই দুর্নীতির বিরুদ্ধে এতদিন তারা কেন চুপ ছিল? যখন ভোট আর রাজনৈতিক লাভের কথা আসে, তখন তাদের গলার স্বর অনেক উঁচু, কিন্তু ন্যায়বিচার চাওয়া সাধারণ মানুষের চিৎকার যেন তাদের কানে পৌঁছায় না।
আর সেই আন্দোলনের সিনেমা এবং সিরিয়ালের মুখগুলো! আন্দোলনের নামে ক্যামেরার সামনে ক্রান্তির ভান করল, কিন্তু সিনেমা রিলিজের পর হঠাৎ করে "স্টারডমের ব্যস্ততা" এতটাই বেড়ে গেল যে তাদের আর দেখা মেলে না। আন্দোলনের জন্য ফান্ড সংগ্রহে ডাক্তারবাবুরা নাকি বেশ কৃতিত্ব দেখিয়েছিলেন, কিন্তু সেই ফান্ডের হিসেবটা যেন গঙ্গার জলে ভেসে গেছে। আন্দোলন করো, ভালো কথা। কিন্তু সেই আন্দোলন কি আদৌ জনস্বার্থের জন্য, নাকি নিজের পকেট ভারী করার জন্য?
CBI-এর ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন থাকবেই, কিন্তু এই বামপন্থী ডাক্তারবাবু এবং তাদের সমর্থকদের নির্লজ্জ নীরবতা কি জবাবদিহির ঊর্ধ্বে? আখতার আলি যখন দুর্নীতির বিরুদ্ধে আওয়াজ তুলেছিলেন, তখন তাকে দমন করার সময় বামপন্থী চিকিৎসকদের মধ্যে একটিও প্রতিবাদের সুর শোনা যায়নি। বরং তারা নিজেদের ক্যারিয়ারের স্বার্থে নীরবতাকে বেছে নিয়েছিল। দুর্নীতি নিয়ে বড় বড় বক্তৃতা দেওয়া মানুষগুলো আসলে অন্যায়ের বিরুদ্ধে দাঁড়ানোর সাহস পায়নি।
সবচেয়ে মজার হলো, বিজেপিকে আন্দোলনে দূরে রাখার জন্য যে নাটকীয় প্যাঁচ কষা হলো, সেটাই প্রমাণ করে যে আন্দোলনের গৌরবের থেকেও বড় ছিল রাজনৈতিক হীনস্বার্থ। তৃণমূল আর বামেদের গোপন বোঝাপড়া যেন এই নাটকের আসল পর্দা তুলে দেয়। আন্দোলনের মঞ্চে যারা উঠেছিল, তাদের বেশির ভাগের আসল লক্ষ্য ছিল নিজেদের রাজনৈতিক পুঁজি তৈরি করা। ক্রান্তি আর ন্যায়ের নামে যাঁরা মানুষের আবেগ নিয়ে খেলল, ইতিহাস তাদের ক্ষমা করবে না।"
আরজি করে সন্দীপ ঘোষের জামিন নিয়ে বিস্ফোরক বিজেপি! কী বলছেন যুব নেতা
আরজি কর ইস্যুতে বিস্ফোরক মন্তব্য করলেন বিজেপি নেতা তরুণ জ্যোতি তিওয়ারি।
Follow Us
নিজস্ব সংবাদদাতা: বিজেপির যুব নেতা তরুণ জ্যোতি তিওয়ারি টুইট করে বলেন, "CBI এর ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন করা উচিত ঠিক তেমনি RG Kar খুন এবং ধর্ষণ মামলায় আরো কিছুজনের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন করা উচিত।।
ময়নাতদন্তে সন্তুষ্টির গুণগান গাইতে গাইতে বাম এবং অতিবামের ছানারা এমন অভিনয় করেছিল যেন তারা সত্যের ধ্বজাধারী। অথচ, সেমিনার হলের পাশের ঘর ভাঙার নির্দেশে সই করা থেকে শুরু করে ময়নাতদন্তের রিপোর্ট নিয়ে গোপন চুক্তি করার ইতিহাস তাদের মুখোশ খুলে দিয়েছে। প্রশ্ন হলো, যে দুর্নীতির ঘুণে হাসপাতালটাকে খেয়ে ফেলেছে, সেই দুর্নীতির বিরুদ্ধে এতদিন তারা কেন চুপ ছিল? যখন ভোট আর রাজনৈতিক লাভের কথা আসে, তখন তাদের গলার স্বর অনেক উঁচু, কিন্তু ন্যায়বিচার চাওয়া সাধারণ মানুষের চিৎকার যেন তাদের কানে পৌঁছায় না।
আর সেই আন্দোলনের সিনেমা এবং সিরিয়ালের মুখগুলো! আন্দোলনের নামে ক্যামেরার সামনে ক্রান্তির ভান করল, কিন্তু সিনেমা রিলিজের পর হঠাৎ করে "স্টারডমের ব্যস্ততা" এতটাই বেড়ে গেল যে তাদের আর দেখা মেলে না। আন্দোলনের জন্য ফান্ড সংগ্রহে ডাক্তারবাবুরা নাকি বেশ কৃতিত্ব দেখিয়েছিলেন, কিন্তু সেই ফান্ডের হিসেবটা যেন গঙ্গার জলে ভেসে গেছে। আন্দোলন করো, ভালো কথা। কিন্তু সেই আন্দোলন কি আদৌ জনস্বার্থের জন্য, নাকি নিজের পকেট ভারী করার জন্য?
CBI-এর ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন থাকবেই, কিন্তু এই বামপন্থী ডাক্তারবাবু এবং তাদের সমর্থকদের নির্লজ্জ নীরবতা কি জবাবদিহির ঊর্ধ্বে? আখতার আলি যখন দুর্নীতির বিরুদ্ধে আওয়াজ তুলেছিলেন, তখন তাকে দমন করার সময় বামপন্থী চিকিৎসকদের মধ্যে একটিও প্রতিবাদের সুর শোনা যায়নি। বরং তারা নিজেদের ক্যারিয়ারের স্বার্থে নীরবতাকে বেছে নিয়েছিল। দুর্নীতি নিয়ে বড় বড় বক্তৃতা দেওয়া মানুষগুলো আসলে অন্যায়ের বিরুদ্ধে দাঁড়ানোর সাহস পায়নি।
সবচেয়ে মজার হলো, বিজেপিকে আন্দোলনে দূরে রাখার জন্য যে নাটকীয় প্যাঁচ কষা হলো, সেটাই প্রমাণ করে যে আন্দোলনের গৌরবের থেকেও বড় ছিল রাজনৈতিক হীনস্বার্থ। তৃণমূল আর বামেদের গোপন বোঝাপড়া যেন এই নাটকের আসল পর্দা তুলে দেয়। আন্দোলনের মঞ্চে যারা উঠেছিল, তাদের বেশির ভাগের আসল লক্ষ্য ছিল নিজেদের রাজনৈতিক পুঁজি তৈরি করা। ক্রান্তি আর ন্যায়ের নামে যাঁরা মানুষের আবেগ নিয়ে খেলল, ইতিহাস তাদের ক্ষমা করবে না।"