নিজস্ব সংবাদদাতা: মহালয়ার সকাল থেকেই উত্তপ্ত বাঁশদ্রোণী। দুর্ঘটনায় এক স্কুল পড়ুয়ার মৃত্যু হতেই ধুন্ধুমার। পুলিশকে ঘিরে বিক্ষোভ স্থানীয় বাসিন্দাদের। এমনকী, ভাঙচুর করা হয়েছে রাস্তা সারাইয়ের জন্য রাখা পে-লোডার ও আরো একাধিক যন্ত্রপাতি। স্থানীয়দের দাবি, তৃণমূল কাউন্সিলর ও বিধায়ক আসলেই বিক্ষোভ উঠবে। বিকেল পর্যন্ত পরিস্থিতি ছিল একইরকম। পাটুলি থানার ওসিকে কাদায় দাঁড় করিয়ে রাখা হয়। এসিপি গেলেও তাঁকে ঘিরে দেখানো হয় বিক্ষোভ। এর পর পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে ঘটনাস্থলে যান এসএসডি (ডিসি) বিদিশা কলিতা। তাঁকেও বিক্ষোভ দেখানো হয়।
ঠিক তারপরেই বড় পোস্ট করলেন বিজেপি নেতা তরুণজ্যোতি তিওয়ারি। তিনি লেখেন, গতকাল BANSDRONI র ঘটনা আপনারা জানেন।। কলকাতা পৌরসভার পে লোডারের জন্য প্রাণ গেল নবম শ্রেণীর এক বাচ্চার এবং সেটা নিয়ে গতকাল যা যা হয়েছে তার পুরোটাই আপনারা জানেন।।
ওই এলাকার স্থানীয় লোকজনের কাছ থেকে খোঁজ নিলে জানতে পারবেন যে ওই এলাকায় শেষ প্রায় চার পাঁচ বছর রাস্তা মেরামতির কাজ হয়নি।। ব্যবহার অযোগ্য হয়ে গেছে বেশ কিছু রাস্তা।।
আজকে থেকে নাকি রাস্তা মেরামতির কাজ শুরু হয়েছে।।
রাস্তা যদি ঠিক থাকতো তাহলে ওই বাচ্চাটার মৃত্যু কালকে হতো না।। একটা মায়ের কোল খালি হতো না।।
শিশু মৃত্যুর পর প্রশাসনের টনক নড়েছে এবং তারা রাস্তা ঠিক করতে শুরু করেছে।।
পশ্চিমবঙ্গে কোন কাজ বা পরিষেবা পেতে গেলে মৃত্যু কি আবশ্যিক?