নিজস্ব সংবাদদাতা: ট্যাংরার একই পরিবারের তিন জনের দেহ উদ্ধার করা হয়। ওই পরিবারের তিন জন সদস্যকে সড়ক দুর্ঘটনায় গুরুতর আহত আবস্থায় হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। প্রাথমিকভাবে মনে করা হয়েছিল, দুই গৃহবধূ ও নাবালিকা ট্যাংরার বাড়িতে আত্মহত্যা করেছিলেন। তবে প্রাথমিক ময়নাতদন্তের রিপোর্টে জানা গিয়েছে, দুই গৃহবধূ ও নাবালিকাকে খুন করা হয়েছে। নাবালিকার শরীরে বিষের উপস্থিতি পাওয়া গিয়েছে। অন্যদিকে, ছোট বউয়ের দুই হাতের কবজিতে একাধিক কাটা দাগ দেখতে পাওয়া গিয়েছে। অন্যদিকে, বড় বউয়ের ডান হাতের কবজিতে কাটা দাগ দেখতে পাওয়া গিয়েছে।
পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, পরিবার তীব্র আর্থিক অনটনে ভুগছিল। বাজারে ১৫ কোটি টাকার মতো ধার ছিল। কারখানার ভাড়াও দিতে পারছিল না। আগেই বড় ধরনের সিদ্ধান্ত নিয়ে নিয়েছিল। ড্রাইভার, নিরাপত্তারক্ষীদের ছুটি দিয়ে দিয়েছিল পরিবার।