নিজস্ব সংবাদদাতা: ইডি জানিয়েছিল যে গরু পাচার থেকে আয়ের নগদ প্রায় ১২ কোটি ৮০ লক্ষ টাকা অনুব্রত মণ্ডল, তাঁর কন্যা সুকন্যা মণ্ডল ও তাঁদের বিভিন্ন সংস্থার বিভিন্ন ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে জমা করা হয়। গরু পাচারের কারবারিদের দেওয়া ঘুষের টাকায় প্রায় ৪৮ কোটি টাকার সম্পত্তি জমা হয় অনুব্রতর। সেই অনুব্রতর কন্যা সুকন্যা মণ্ডল আদালতের দ্বারস্থ হয়ে জানান যে তিনি মামলা লড়ার খরচ জোগাড় করতে পারছেন না। তিনি ও তাঁর বাবা অনুব্রত মণ্ডল দু’জনেই তিহাড় জেলে রয়েছেন। মা আগেই মারা গিয়েছেন। বাড়িতে মামলা লড়ার টাকা জোগাড় করার কেউ নেই। এই যুক্তিতে সুকন্যা ৬ সপ্তাহের জন্য জামিনের আর্জি জানান। জামিন পেলে তিনি আইনজীবীদের ফি দেওয়ার টাকা জোগাড় করতে পারবেন।
এবার দিল্লির রাউস অ্যাভিনিউ কোর্টের বিশেষ আদালতের বিচারক রঘুবীর সিংহ সুকন্যার এই আর্জির ভিত্তিতে ইডির বক্তব্য জানতে চাইলেন। ১০ জুলাই এই মামলার শুনানি হবে।