নিজস্ব সংবাদদাতা: যুক্তরাষ্ট্রের উন্নয়ন সহায়তা সংস্থা ইউএসএআইডির (USAID) অনুদান বিতরণ নিয়ে বিতর্কের মধ্যে এবার নাম জড়াল বাংলাদেশের। বাংলাদেশ সরকার বলেছে, ২৯ মিলিয়ন ডলারের কোনো তহবিল তাদের রেকর্ডে নেই।
গত ১৬ ফেব্রুয়ারি, ইলন মাস্কের নেতৃত্বাধীন মার্কিন ‘ডিপার্টমেন্ট অফ গভর্নমেন্ট এফিসিয়েন্সি’ (DOGE) তাদের বাজেট সংস্কারের অংশ হিসেবে ৭২৩ মিলিয়ন ডলার বৈদেশিক সাহায্য কমানোর ঘোষণা করেন। এই কাঁটছাঁটের মধ্যে ভারতের জন্য ২১ মিলিয়ন ডলার এবং বাংলাদেশের জন্য ২৯ মিলিয়ন ডলারের অনুদান অন্তর্ভুক্ত ছিল।
/anm-bengali/media/media_files/2025/01/26/4YdzuuWiXEo02d7yrofB.jpg)
ভারতের ক্ষেত্রে মূলত ‘ভোটারদের উপস্থিতি বৃদ্ধি’ প্রকল্পে ব্যয় হওয়ার কথা উল্লেখ করেছিল মার্কিন প্রশাসন। যা নিয়ে কম ঝড় ওঠেনি ভারত-আমেরিকা সম্পর্কে। এখনও এই ২১ মিলিয়ন নিয়ে বিতর্ক রয়েছে দুই দেশের মধ্যে। আর এবার নতুন করে বিতর্ক শুরু হল বাংলাদেশের ২৯ মিলিয়ন নিয়ে।
বাংলাদেশ সরকারের এনজিও বিষয়ক ব্যুরোর ডিরেক্টর অফ জেনারেল মোঃ আনোয়ার হোসেন বলেছেন, “আমাদের রেকর্ডে এই পরিমাণ অর্থের অস্তিত্ব নেই”। তিনি আরও জানান, “যদি ইউএসএআইডি কোনো এনজিওর মাধ্যমে অর্থ বিতরণ করে, তবে আমরা সেটি শনাক্ত করতে পারতাম। কিন্তু আমাদের এনজিও বিষয়ক রেকর্ডে এমন কোনো তথ্য নেই”।
/anm-bengali/media/media_files/2024/12/22/y080BaOljbj76oVgCyQz.webp)
তবে তিনি নিশ্চিত করেন যে, বাংলাদেশে ৭৫টিরও বেশি এনজিও মার্কিন সাহায্য সংস্থা থেকে অনুদান পেয়ে থাকে, যা সরাসরি সরকারি চ্যানেলের মাধ্যমে আসে।