নিজস্ব সংবাদাতা: ভারত ও ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীকে নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় আপত্তিকর মন্তব্য করেছিলেন মালদ্বীপের তিন মন্ত্রী। এই পোস্টের পর থেকে ভারত ও মালদ্বীপে উত্তেজনা ছড়ায়। জোর বিতর্কের সৃষ্টি হয়। মালদ্বীপের তিন বিতর্কিত মন্ত্রীকে বরখাস্ত করা হয়েছে। ঘটনার জেরে অনেক ভারতীয় মালদ্বীপ সফর বাতিল করেন বলে জানা গিয়েছে।
এই বিষয়ে মালদ্বীপ সরকারের তরফে একটি বিবৃতি প্রকাশ করা হয়েছে। সেখানে বলা হয়েছে, তিন মন্ত্রী ভারত ও ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীকে আপত্তিকর মন্তব্য করেন সোশ্যাল মিডিয়ায়। ওই তিন মন্ত্রীকে বরখাস্ত করা হয়েছে। এই তিন মন্ত্রী হলেন মরিয়াম শিউনা, মালশা শরিফ ও মাহজোম মাজিদ।
প্রসঙ্গত, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী সম্প্রতি লাক্ষাদ্বীপ সফরে গিয়েছিলেন। সফরের বেশ কিছু ছবি ও পোস্ট শেয়ার করেন তিনি। সেখানে তাঁকে স্নোরকেলিং করতে দেখা যায়। সেই ভিডিও ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে। সেখানে তিনি মালদ্বীপের বদলে লাক্ষাদ্বীপ ভ্রমণের পরামর্শ দিয়েছিলেন। তারপরেই মালদ্বীপের তিন মন্ত্রী ও বেশ কয়েকজন নেতা মোদীর বিরুদ্ধে আপত্তিকর মন্তব্য করেন সোশ্যাল মিডিয়ায়। তার তীব্র বিরোধিতা করেন মালদ্বীপের বিরোধী নেতারা। তবে মালদ্বীপ সরকার প্রথমে এই বিষয়ে কোনও প্রতিক্রিয়া দেয়নি। ঘটনার থেকে নিজেদের দূরত্ব রেখেছিল মালদ্বীপ সরকার। মন্ত্রী ও নেতাদের এই মন্তব্য একান্ত ব্যক্তিগত বলে মন্তব্য করেছিল মালদ্বীপ সরকার। কিন্তু বিরোধীদের চাপে বিতর্কিত মন্ত্রীদের বিরুদ্ধে মালদ্বীপ সরকার কঠোর সিদ্ধান্ত নিতে বাধ্য হয়।
পাশাপাশি মালদ্বীপ সরকারের তরফে জানানো হয়েছে, গণতান্ত্রিকভাবে বাকস্বাধীনতার চর্চা করা উচিৎ। এমন কোনও মন্তব্য প্রকাশ করা উচিৎ নয়, যাতে ঘৃণা ছড়ায়। এমন কিছু মন্তব্য করা উচিৎ নয়, যার ফলে মালদ্বীপের ও তার আন্তর্জাতিক অংশীদারদের ঘনিষ্ঠ সম্পর্কের ওপর প্রভাব পড়ে। মালদ্বীপ সরকারের এই মন্তব্যের পরেই বিতর্ক আরও বাড়তে থাকে। প্রতিবেশী দেশ ও তার প্রধানমন্ত্রীকে অপমানকর মন্তব্যের তীব্র প্রতিবাদ করেন মালদ্বীপের বিশিষ্ট ব্যক্তিরা। মালদ্বীপের প্রাক্তন প্রেসিডেন্ট মহম্মদ নাশিদ বিতর্কিত মন্তব্যকে "ভয়াবহ" বলে উল্লেখ করেন। পাশাপাশি তিনি মালদ্বীপ সরকারকে এই ধরনের মন্তব্য থেকে বিরত থাকার অনুরোধ করেন।
প্রধানমন্ত্রীকে নিয়ে আপত্তিকর মন্তব্য! বরখাস্ত তিন মন্ত্রী
সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রধানমন্ত্রীকে অপমান করার অপরাধে মালদ্বীপের তিন মন্ত্রীকে বরখাস্ত করা হয়। সোশ্যাল মিডিয়ায় ভারত ও মোদীকে নিয়ে আপত্তিকর মন্তব্য নিয়ে দুই দেশের মধ্যে উত্তেজনা ছড়ায়। অনেক ভারতীয় মালদ্বীপ সফর বাতিল করেন।
Follow Us
নিজস্ব সংবাদাতা: ভারত ও ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীকে নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় আপত্তিকর মন্তব্য করেছিলেন মালদ্বীপের তিন মন্ত্রী। এই পোস্টের পর থেকে ভারত ও মালদ্বীপে উত্তেজনা ছড়ায়। জোর বিতর্কের সৃষ্টি হয়। মালদ্বীপের তিন বিতর্কিত মন্ত্রীকে বরখাস্ত করা হয়েছে। ঘটনার জেরে অনেক ভারতীয় মালদ্বীপ সফর বাতিল করেন বলে জানা গিয়েছে।
এই বিষয়ে মালদ্বীপ সরকারের তরফে একটি বিবৃতি প্রকাশ করা হয়েছে। সেখানে বলা হয়েছে, তিন মন্ত্রী ভারত ও ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীকে আপত্তিকর মন্তব্য করেন সোশ্যাল মিডিয়ায়। ওই তিন মন্ত্রীকে বরখাস্ত করা হয়েছে। এই তিন মন্ত্রী হলেন মরিয়াম শিউনা, মালশা শরিফ ও মাহজোম মাজিদ।
প্রসঙ্গত, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী সম্প্রতি লাক্ষাদ্বীপ সফরে গিয়েছিলেন। সফরের বেশ কিছু ছবি ও পোস্ট শেয়ার করেন তিনি। সেখানে তাঁকে স্নোরকেলিং করতে দেখা যায়। সেই ভিডিও ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে। সেখানে তিনি মালদ্বীপের বদলে লাক্ষাদ্বীপ ভ্রমণের পরামর্শ দিয়েছিলেন। তারপরেই মালদ্বীপের তিন মন্ত্রী ও বেশ কয়েকজন নেতা মোদীর বিরুদ্ধে আপত্তিকর মন্তব্য করেন সোশ্যাল মিডিয়ায়। তার তীব্র বিরোধিতা করেন মালদ্বীপের বিরোধী নেতারা। তবে মালদ্বীপ সরকার প্রথমে এই বিষয়ে কোনও প্রতিক্রিয়া দেয়নি। ঘটনার থেকে নিজেদের দূরত্ব রেখেছিল মালদ্বীপ সরকার। মন্ত্রী ও নেতাদের এই মন্তব্য একান্ত ব্যক্তিগত বলে মন্তব্য করেছিল মালদ্বীপ সরকার। কিন্তু বিরোধীদের চাপে বিতর্কিত মন্ত্রীদের বিরুদ্ধে মালদ্বীপ সরকার কঠোর সিদ্ধান্ত নিতে বাধ্য হয়।
পাশাপাশি মালদ্বীপ সরকারের তরফে জানানো হয়েছে, গণতান্ত্রিকভাবে বাকস্বাধীনতার চর্চা করা উচিৎ। এমন কোনও মন্তব্য প্রকাশ করা উচিৎ নয়, যাতে ঘৃণা ছড়ায়। এমন কিছু মন্তব্য করা উচিৎ নয়, যার ফলে মালদ্বীপের ও তার আন্তর্জাতিক অংশীদারদের ঘনিষ্ঠ সম্পর্কের ওপর প্রভাব পড়ে। মালদ্বীপ সরকারের এই মন্তব্যের পরেই বিতর্ক আরও বাড়তে থাকে। প্রতিবেশী দেশ ও তার প্রধানমন্ত্রীকে অপমানকর মন্তব্যের তীব্র প্রতিবাদ করেন মালদ্বীপের বিশিষ্ট ব্যক্তিরা। মালদ্বীপের প্রাক্তন প্রেসিডেন্ট মহম্মদ নাশিদ বিতর্কিত মন্তব্যকে "ভয়াবহ" বলে উল্লেখ করেন। পাশাপাশি তিনি মালদ্বীপ সরকারকে এই ধরনের মন্তব্য থেকে বিরত থাকার অনুরোধ করেন।